পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পৃথিবী ক্রমাগত ছোট হয়ে যাচ্ছে

ছবি
ব্রিটিশ পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং হুঁশিয়ারি দিয়ে ছিলেন পৃথিবীর বাইরে খুব তাড়াতাড়ি বিকল্প উপনিবেশ গড়তে না পারলে ধ্বংস হয়ে যাবে মানুষ। একাধিকবার তিনি বিজ্ঞানীদের হুশিয়ার করেছেন। কৃতিম যন্তের বুদ্ধি বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে তিনি ধ্বংসের দূত হিসাবে চিহ্নিত করেছেন।         আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এ আই ) ক্ষেত্রে আমরা দ্রুত অনন্তি করছি। বর্তমানে পরিবেশ ও পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে কম্পিউটার সিদ্ধান্ত নিতে ও কাজ করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি এই বিকাশের বিরধিতা করেননা। তিনি মনে করেন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স-এর লাভ অনেক আমাদের ভাবনা চিন্তাকে এ এই দিয়ে বহু গুন্ বাড়িয়ে তুলতে পারলে কল্পনা করা যায়না কোথায় পৌঁছে যাব আমরা। ইটা হবে মানুষের সেরা উদ্ভাবন নয়ত খারাপ। কিন্তু  হকিং এটার খারাপ দিকটা নিয়ে চিন্তিত। তার ধারণা  যেভাবে কম্পিউটারে ভাইরাস ঢুকিয়ে দেওয়া হয় কব্জা করা হয় অন্নের কম্পিউটারকে সে ভাবেই একদিন টেকনলজি এতো উন্নত হয়ে যাবে যে যন্ত্রই হয়ত তৈরী করবে নিজের প্রতিরূপ।যন্ত্রের দাপট  মানুষের পক্ষে মোটেই ভাল হবেনা। হকিং চিন্তিত মানুষের পক্ষে পৃথিবী ক্রমাগত ছোট হয়ে যাচ্ছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মানুষের বসব

"ছোটি সি আশা " যাচ্ছে চাঁদে

ছবি
২০১৩ সালে মঙ্গলের কক্ষপথে ঢুকেপড়ে রেকর্ড গড়েছিল ভারত। ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বরের সেই ঐতিহাসিক পারির পর এবার নতুন রেকর্ড গড়তে চলেছে ভারত। "ইসরো" ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার খবর অনুযায়ী এই প্রথম কোনও বেসরকারি অভিযান হতে চলেছে চাঁদে। মাত্র দুটি ক্যামেরা ,ব্যাটারি এবং টেলি যোগাযোগের যন্ত্র নিয়ে দেশলায়ের বাক্সর  মতন চেহারার খুদে রোবট "ছোটি সি আশা " . "টিম ইন্ডাস "চাঁদের মাটিতে নামবে রোভার "ছোটি সি আশা "কে। চাঁদের মাটিতে ৫০০ মিটার চলবে সে ,আর চাঁদের ছবি তুলে পাঠাবে পৃথিবীতে সেই তথ্য চলে আসবে টিম ইন্ডাসের কাছে। "গুগল" এর আয়জিত চাঁদ অভিযানে জিতেছিল টিম ইন্ডাস। সংস্থার খবর অনুযায়ী আগামী ডিসেম্বর থেকে মার্চ এর মধ্যে পাঠান হবে "ছোটি সি আশা "কে চাঁদে। শ্রীহরিকোটার সতীশ ধবন মহাকাশ কেন্দ্র থেকে পারি  দেবে।  "ছোটি সি আশা " আসাকে চাঁদে  পৌঁছাতে আনুমানিক ১০ দিন লাগবে। এখন বেঙ্গালুরুতে চূড়ান্ত পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে তার। এই অভিযান সার্থক হলে আর্যভট্ট - বরাহমিহিরের দেশের মুকুটে যুক্ত হবে মহাকাশ বিজ্ঞের আরো একটি পালক।

এইচআইভি পাত্র পাত্রী চাই

ছবি
 এ যেন এক যুগান্ত করি ঘটনা। যে দেশে এইডসের নামে পিটিয়ে মারার ঘটনা কম নয় ,এইচআইভির নামে গ্রাম ছাড়া কত লোক।  সেই দেশে সমহিমায় খুলছে  এইচআইভি আক্রান্তদের জন্য বিয়ের ওয়েব সাইট। এতদিন যারা তাদের দুরারোগ্য রোগ লুকিয়ে রাখত  তারাই সেচ্চায় নিজের সকল তথ্য দিয়ে পোস্ট করছে বিয়ের জন্য।  এই সাইটের মাধ্যমে প্রতি বছর বিয়ে করছেন  প্রায় ২০০ জনের বেশি এইচআইভি পাত্র পাত্রী।          সুদু এইচআইভিদের জন্য রয়েছে ৪ থেকে ৫ টি অনলাইন সাইট। এছাড়াও ওই সাইট গুলিতে " স্পেশাল কেস " নাম একটি বিভাগ আছে , যেকানে এইচআইভি ছারাও থ্যালাসেমিয়া ,ক্যান্সার আক্রান্তদের বিয়ের সুজগ করে দেওয়া হোচ্ছে।           সমাজকর্মীদের মতে এইচআইভি নিয়ে মানুষের মধ্যে ছুঁয়োনা ছুঁয়োনা ভাব দূর করতে এর থেকে ভালো উপায় হয়না। আর এই সাইট গুলিকে দেখে বোঝাইযায় মানুষের সামাজিক ভাবনায় কতটা বদল এসেছে। যারা এতদিন এইচআইভি রোগ আছে জেনে বিয়ে করতে পারতেননা  তাদের জন্য এটি একটি জাদু কাঠি। ছেলেমেয়েরা নিজেরাই খুঁজেনিচ্ছে জীবন সঙ্গী-সঙ্গিনীকে।            ২০০৬ সালে মহারাষ্ট্রের ট্রান্সপোর্ট অফিসার অনিল ভলিভ এরকমই একটি সাইট চালুকরেন। আর এই সাইটের মা