পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আপনিকি ফেসবুক প্রেমী। সাবধান। প্রতারণা থেকে। বিস্তারিত জানতে পরুন -

ছবি
আমরা এতদিনে সকলেই জেনেগেছি সোসাল মিডিয়া একদমই বিশ্বস্ত স্থান নয়। যেকোন মুহূর্তে সাধারণ মানুষ পড়তে পারে প্রতারণার ফাঁদে। ফেসবুকের মাধ্যমে আকছার হচ্ছে প্রতারণা। কিভাবে হয় প্রতারণা ? বিভিন্ন ভাবে হতে পারে। আপনি চিন্তাও করতে পারবেননা কি কি উপায়ে আপনাকে প্রতারকরা ফাঁসাতে পারে। আজ আপনাদের এমনি কিছু সত্যিকারের ঘটনা জানাবো জেনে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন।  এই মহিলাকে দুজন ব্যক্তি ফেসবুকের কর্মকর্তা হিসাবে পরিচয় দিয়ে  বিপুল অঙ্কের লটারি জেতার টপ দেয়। মহিলা আগেথেকেই সাবধান হয়ে যায়।  এই ব্যক্তির  নাম ক্যারোল এবং তার সঙ্গে এক ব্যক্তি যোগাযোগ করছে , সে  দাবি করে যে তিনি ফেসবুকের জুকেনবার্গ এর সিও হিসাবে কাজ করছেন।  ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নে 1000 ডলার  পাঠাতে বলছে।   এমন অনেক উদাহরণ আছে নিচে কিছু দিলাম একটু পড়েনিন। এবং সাবধান হয়ে যান।  কি করণীয় :- সাবধান বাণী : ফেসবুক কোনো  "ফেসবুক লটারি" পরিচালনা করে না।"ফেসবুক লটারি"র নামে কোনো  ইমেল বা বিজ্ঞপ্তি পেলে জানবেন  সম্ভবত এটি একটি কেলেঙ্কারী।ফেসবুকের কর্মকর্তারা কখনোই ফোনকরেনা। সন্দেহ জনক কোনো লিঙ্ক-এ  ক্লিক  বা কোনও সংযুক্তি খুলবেন না,যদি এমনক

লটারী প্রতারণা ! সাবধান

ছবি
লটারীর প্রতারণা বেশ পুরাতন হলেও কিছু প্রতারক সাধারণ মানুষের সরলতার সুযোগ নিয়ে আজো চালিয়ে যাচ্ছে এই প্রতারণা। লটারীতে মোটাঅংকের টাকা পাওয়ার লোভদেখিয়ে খালি করছে সাধারণ মানুষের পকেট। এখুনি সাবধান হয়ে যান আর রক্ষা করুন আপনার কষ্টের উপার্জনকে।  কিভাবে চলে এই প্রতারণা : এই প্রতারণা প্রতারকরা নানান উপায়ে করে থাকে। এখানে কয়েকটি উপায়ের কথা আলোচনা করবো। এগুলি ভালোকরে জেনে বুঝে অন্যকেও সাবধান করুন।  প্রথমত : আপনাকে মোবাইলে sms করে এই প্রতারণায় প্রতারকরা ফাঁসাতে পারে। আপনার মোবাইলে হয়তো একটি sms এলো , অনলাইন কেনাকাটা বা রিচার্জ করার জন্য লাকি ড্রতে আপনার নাম উঠেছে আপনি জিতেছেন ৫ লক্ষ টাকা। আপনি দেখবেন যে সত্যই কিছুদিন আগে অনলাইন শপিং বা রিচার্জ করেছিলেন। আপনার বিশ্বাসকে আরো দৃঢ় করার জন্য প্রতারকরা আপনার সঠিক শপিং বা রিচার্জ তথ্য আগে থেকেই নিয়ে বসে আছে। ভুল করেও প্রতারকদের এই জালে পা দেবেননা। এভাবেই প্রচুর মানুষ সর্বশান্ত হয়েছে। দ্বিতীয়ত : ইমেইল এর মাধ্যমে আপনার কাছে নামি কোম্পানির  ইমেই আসতে পারে যে আপনি  ৫ বা ১০ বা ১ কোটি টাকা লটারিতে জিতেছেন। তাদের কন্টাক নাম্বার ও ইমেইল আইডি দেখে বোঝার উপায়নেয়

আপনিকি অনলাইন কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন ? প্রতারণা থেকে সাবধান।

ছবি
  কর্মব্যস্ত জীবনে মানুষ আজ অনলাইনেই জামা-কাপর  থেকে শুরুকরে ক্যেব বুকিং এ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। লোকডাউনে গৃহবন্দী মানুষের কাছে অনলাইন কেনাকাটা উপকারী এক জীবন অভ্যাস হয়ে উঠেছে। আজ এমন মানুষ খুঁজেপাওয়া বড়ো মুশকিল যে অনলাইনে কেনাকাটা করেননা। আর নামজাদা কিছু অনলাইন সাইটে কেনাকাটা করতেগিয়েই অনেকেই পড়ছে প্রতারকের খপ্পরে। আর লোভের বসেপড়েই খুয়াচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। একটু সচেতন হলেই সম্ভব এই প্রতারকদের এড়িয়ে যাওয়া।  কিভাবে  হয়  এই প্রতারণা  ? আপনি যখনি অনলাইনে কেনাকাটা করছেন আপনার কিছু তথ্য ওই কোম্পানী ছাড়াও অনেকের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে।এখানে উদাহরণ হিসাবে amazon কেই ধরেনিই ,  মনেকরুন আপনি amazon থেকে কিছু কাপড় জামা অর্ডার করলেন।আপনি জানেন amazon একটি বিস্বস্থ কোম্পানী। amazon আপনার একাউন্ট ডিটেলস গুপ্ত রাখতে সক্ষম হলেও কিছু তথ্য তাকে বাইরে দিতেই হয়। যেমন আপনার নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার , বুকিং তারিখ ইত্যাদি।  আপনি ভাবছেন এগুলোতো হামেশাই দিচ্ছেন , এতে ক্ষতিতো কিছু নেয়। কিন্তু এই তথ্য প্রতারকদের হাতে পড়লে যেকোনো মুহূর্তে আপনিও প্রতারিত হতেই পারেন।  কিভাবে এই প্রতারণা হতে পারে ? আপনার ঐ সকল তথ্য প্রতারকদে

অনলাইন ক্যেব বুকিংয়ে প্রতারণা ! সাবধান !

ছবি
এ এক অভিনব প্রতারণা।  সন্ধেহের্  তীর  জামতারা গ্যাং এর দিকে।কিভাবে হচ্ছে এই প্রতারণা ? সাউথ কলকাতার একটি সত্য ঘটনা যা আপনার চোখ খুলেদেবে।  মাঝরাতে এক ব্যক্তি অনলাইনে নিজের মোবাইলে একটি ক্যেব বুক করেন। কিন্তু তিনি লক্ষ করেন কিছুতেই তার ক্যেব বুক হচ্ছেনা। বাধ্যহয়ে গুগল করেন এবং সার্চ করে বের করেন ওই অনলাইন ক্যাবের কাস্টমার কেয়ারের নাম্বার। কাস্টমার কেয়ার তাকে জানায় যে -  "স্যের , আপনার আগের বুকিংয়ে কিছু সামান্য টাকা বাকি ছিল সেটা মিটিয়ে দিলেই আপনার নতুন বুকিং হবে "।  সে ভাবলো ৫-১০ টাকার ব্যেপার মিটিয়ে দিই। কিন্তু কোথায় মেটাবে ? কাস্টমার কেয়ার জানায় -   " আপনাকে একটি পেমেন্ট লিংক পাঠাচ্ছি সেখানেই পেমেন করে দিন।"।  কথামত তার মোবাইলে পেমেন্ট লিংক চলে আসে এবং সে পেমেন্টও করেদেন।  এর পরেই তার একাউন্ট থেকে কেটে নেওয়া হয় বেশকিছু টাকা। সুদু তাই নয় তার কিছু বোঝার আগেই কয়েক দফায় তার একাউন্ট থেকে কেটে নেওয়া হয় মোটা অংকের টাকা।  কিভাবে করলো ?  গুগলকে ব্যবহার করে কিছু অসাধু ব্যক্তি কাস্টমার কেয়ার নাম্বার হিসাবে নিজেদের নাম্বার সার্চইঞ্জিনের উপরে রেখেছে। যাতে সাধারণ মানুষ তাদের খপ্

এই কয়েন থাকলেই আপনি হয়েযেতে পারেন হাজার কোটি টাকার মালিক।

ছবি
পুরোটা পড়ুন। জানুন আসল সত্য।  ভিডিওতে দেখাযাচ্ছে একটি পুরাতন কয়েন , কয়েনের একদিকে রাম - সীতা এর মূর্তি আর অন্নদিকে হনুমানের মূর্তি অঙ্কিত। কোয়েনটির নিচে একটি কাপড় পাতা। উপরে সুতদিয়ে বাঁধা একটি সূচ ঝুলছে। ভিডিওর প্রথম অংশে কয়েনের উপরে সূচ গেলেই কয়েন সেটিকে নিজের দিকে  টেনে নিচ্ছে। ভিডিওর দ্বিতীয় অংশে  কয়েনের উল্ট দিকে সুচ গেলেই কয়েন সূচটিকে ঠেলে দিচ্ছে।  মজার ব্যপার হলো একদল মানুষের কথা অনুসারে এই টাকা বা কয়েনের দাম  হাজার কোটিটাকার বেশী। যদি এমন কয়েন আপনার কাছে থাকে তাহলে আপনি যতখুশি টাকা চাইতে পারেন। আপনি রাতারাতি হয়ে যেতে পারেন কয়েকশো কটি টাকার মালিক।  আসল সত্য : এমন কিছুই হয়না। এসবই প্রতারণার ফাঁদ। এ ধরণের ফাঁদে পরে আপনি সর্বশান্ত হতেপারেন। আগেথেকেই সাবধান হয়েযান। বিভিন্ন উপায়ে এধরণের চক্র আপনাকে আকৃষ্ট করতে পারে। এধরণের প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে যেমন অনেকেই সর্বশান্ত হয়েছে তেমনি অনেকের জীবন নষ্ট হয়েছে। প্রতারকরা আপনাকে জানাবে এই ধরণের কয়েন চালকে আকৃষ্ট করে। আর এর দাম হয় কয়েকশো কোটি টাকা।  কয়েন সম্পর্কে ধারণা :   এই রামসীতা কয়েনের আসল নাম "রামদরবার" টাকা। এটা আসলে কোনো টাকা

রন জেরেমি পর্নগ্রাফিতে গিনিস্ বুকে নাম।

ছবি
  প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নির্মিত ছবির এক বিখ্যাত তারকার নাম "রোনাল্ড জেরেমি"।জন্ম ১২ই মার্চ ১৯৫৩ সালে।  রোনাল্ড জেরেমি মধ্যবিত্ত ইহুদি পরিবারে সন্তান ছিলেন । তার বাবা একজন পদার্থবিজ্ঞানী এবং তাঁর মা একজন বই সম্পাদক ছিলেন।তিনি একজন এমেরিকান পর্নোগ্রাফি অভিনেতা।2,000  প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নির্মিত ছবিতে  তিনি  অভিনয় করেছেন।এছাড়াও কম্পিউটার গেম, হলিউডের সিনেমা এবং মিউজিক ভিডিওতেও তাকে বহুবার দেখাগেছে। সবচেয়ে বেশি পর্নোগ্রাফিতে অভিনয় করার জন্য  গিনিস্ বুকে তার নাম নথিভুক্ত করাহয়। পর্নোগ্রাফির জগতে রন জেরেমি খুব বড় একটি নাম। তার আসল নাম রোনাল্ড জেরেমি। তিনি এতটাই বিখ্যাত যে ২০০১ সালে তাকে নিয়ে একটি তথ্যচিত্র তৈরি করা হয় " Porn Star: The Legend of Ron Jeremy"