পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নতুন প্রতারণা চক্র। সোশ্যাল মিডিয়া করতেপারে আপনার পকেট ফাঁকা।

ছবি
 নাইজেরিয়ার এক প্রতারণা চক্র বেশ সক্রীয় সোশ্যাল মিডিয়া প্রতারণা চক্রে।  ভারত সহ বিভিন্ন  দেশে সক্রীয় এই চক্র। অভিনব এই প্রতারণার ফাঁদে পা বাড়িয়ে অনেকেই সর্বশান্ত হয়েছে। আমরা যারা সোশ্যাল মিডিয়ায় সবসময় ব্যস্ত তাদের এখনি সচেতন হওয়ার দরকার। আপনি সাবধান হউন ,অন্নকে সাবধান করুন।  কীকরে চলে এই প্রতারণা : বিদেশী বা নাইজেরিয়ানরা কিছু ভুয় ফেসবুক আইডি খোলে। পরিচয় দেয় সে আমেরিকা সেনাবাহীর হয়ে সিরীয়াতে একটি মিসনে আছে। তার ফেসফেসবুক আইডি দেখে বোঝার উপায় নেই  সেটি ভুয়। সে আপনার সঙ্গে  বন্ধুত্ব গড়েতুলেছে। দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব।  তার সব ছবিতে আপনি লাইক করেন ,কমেন্ট করেন।  রাতের পর রাত চেটিং এ গল্প করেন। আপনার সঙ্গে ভালো একটা সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। কোথাও কিছু সন্ধের নেয়।  একদিন সে আপনাকে জানালো , সে আপনাকে  একটি দামী গিফ্ট দিতে চায়। গিফটির মূল্য অনেক বেশী। আপনি বেশ খুশী। সে গিফটের ছবি আর কুরিয়ারের রশিদ আপনাকে হোয়াটস্যাপ করে দিয়েছে।  আপনি বেশ খুশী। কিছুদিনের মধ্যেই আপনার দেশের কাস্টম অফিস থেকে আপনার কাছে একটি ফোন আসে। কাস্টম অফিসার জানায় বিদেশ থেকে আপনার একটি পার্শেল এসেছে। আপনি শুনেই আনন্দিত। কিন্তু কাস্টম

এক ফোনে আপনি যেতেপারেন জেলে ! সাবধান

ছবি
 হুট্ করে আপনার কাছে ফোন এলো বেংক থেকে বা আয়কর বিভাগ থেকে বা আধার কার্ড অফিস থেকে। জানতে চাইলো আপনার আদার কার্ড প্যান কার্ডের সঙ্গে লিংক আছেকিনা। আপনি হয়তো জানালেন আপনার প্যেনকার্ড এর সঙ্গে আধার কার্ড যুক্ত আছে। তারা জানালো তাদের কাছে কোনো রেকর্ড নেই। আপনি অবাক। আপনি আপনার সমস্ত কিছু দিয়ে দিলেন। কোথাও কিছু নেয় , কোনো সমস্যা নেয়।  বেসকিছুদিন কেটেগেলো আপনিও সব ভুলে গেছেন।  কিন্তু অনেকদিন পর দেখলেন আপনার বাড়িতে পুলিশ। কি হয়েছে ? না আপনার বেংক আকাউন্টে প্রচুর টাকা ঢুকেছে। আপনি দেখলেন এমন আকাউন্ট আপনি কখনোই খোলেননি। কোথাথেকে কি হলো ? আপনার নামে অনলাইনে কেউ বেংক একাউন্ট খুলে রীতিমত চোরাই টাকার বেশ মোটা অংকের টাকা লেনদেন হয়েছে। আপনার একটি মাত্র ভুলে আপনার হয়তো জেল হতে পারে।  কি করণীয় : হুটকরে আসা ফোনে আপনার কোনো তথ্য দেবেননা। যেটা করণীয় সেটা হলো , আপনার যদি এমন কোনো ফোন আসে তাহলে আপনি আপনার তথ্য ফোনে নাদিয়ে জানিয়ে দিন আপনি সংশিলিস্ট অফিসে গিয়ে আপনার তথ্য জমা দেবেন। তারা আপনাকে ভয় দেখালেও আপনি আপনার সিদ্ধান্তে অনড় থাকুন।  সতর্ক থাকুন ,সতর্ক হউন , সকলকে সতর্ক করুন। 

সত্যম স্ক্যাম (Satyam Scam)!

ছবি
  আজ আমরা জানবো সত্যম স্ক্যাম সম্পর্কে। আমরা কমবেশি সকলেই শুনেছি  সত্যম স্ক্যাম (Satyam Scam) সম্পর্কে। এই সত্যম স্ক্যাম (Satyam Scam) সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানবো আজ। সত্যম স্ক্যাম (Satyam Scam) ভারতীয় স্ক্যাম জগতের একটি কালো দাগ। সত্যম ভারতের চতুর্থ বড়ো IT কোম্পনী ছিল।পাশাপাশি সত্যম কোম্পানিকে অনেক পুরুস্কারে অলংকৃত করা হয়েছিল। কিন্তু কিভাবে ডুবেগেল কোম্পানী ? কিভাবেই বা হলো এতবড়ো স্ক্যাম ? ১৯৮৭, বি.রামালিঙ্গম রাজু তার ভাই (শ্যালক)কে  নিয়ে হায়দ্রাবাদে  সত্যম কম্পিউটার নামের একটি  IT কম্পানী শুরুকরে।  সত্যম IT কোম্পনী শুরু করার আগে বি.রামালিঙ্গম রাজু  কটন মিলের ব্যবসা করতেন। ১৯৯১-১৯৯২ পর্যন্ত সত্যম কম্পিউটার  কোম্পানি  BSE তে লিস্টেড হয়ে যায় , আর ২০০১ এ নিউইয়র্ক ইস্টক এক্সচেঞ্জে লিস্টেড হয়ে যায়। সে সময় ভারতের দ্রুত উন্নতির শিকড়ে পৌঁছানো কোম্পানি গুলির মধ্যে সত্যম কম্পিউটার একটি। আর এজন্য সত্যম কম্পিউটার  কোম্পানী আর বি.রামালিঙ্গম রাজুকে অনেক পুরুস্কারে সম্মানিত করাহয়। সত্যম কোম্পানির উন্নতি  খুবই দ্রুত হচ্ছিল । কিন্তু সেই সময় রিয়েলষ্টেট ব্যবসার অগ্রগতিও ছিল  খুবই  ভালো । আর এই  রিয়েলষ্টেট

PETROL SCAM (পেট্রল পাম্প ফ্রড )

ছবি
আমাদের চারিপাশে ঘিরে আছে বেইমান লোক। একটু সাবধান হন। পেট্রল পাম্পেও একই অবস্থা ,নজর হাটি  তো দুর্ঘটনা ঘাঁটি র মতন অবস্থা। দরকার একটু সাবধান হয়া আর সতর্ক থাকার। তানাহলেই আপনার ইনকামের পয়সা হারামে খেয়ে যাবে অন্ন কেউ। পেট্রল পাম্প এর  এই বেইমানি সারা ভারত জুড়ে চালু আছে যা নিয়ে আমরা কেউ কিছু বলিনা বা আমরা হয়তো বেশির ভাগ মানুষ জানিইনা কি ভাবে পেট্রল পাম্প গুলি আমাদের পেট্রল চুরি করে চলেছে। আজ আমরা এমনি সব চুরির উপায় জানবো যা আমাদের সঙ্গে প্ৰতিদিন  ঘটে চলেছে  আমাদেরই নাকের ডগায়।  01: "0" মিটার ফ্রড : আপনি প্রেটোল পাম্পে প্রেটোল ভরতে গেলেন। আপনি জানালেন যে আপনার ৫০০ টাকার প্রেটোল চাই। প্রেটোল পাম্পের কর্মচারী তার মিটার "০" নাকরেই পাইপ গুজেদিল আপনার গাড়ির টেংকে। এবার সে মিটার চালু করে আপনাকে জানালো দেখুন "০" মিটার। আপনি ভাবলেন ০ থেকেই শুরু হলো। কিন্তু না ,এখানে একটু দাঁড়ান।  একটু ভাবুন।  আপনার গাড়ির টেংকে পাইপ গোঁজার আগে কেনো সে "০" দেখলোনা ? এখানেই চুরি হয়ে যাচ্ছে আপনার তেল। আপনি নেয্য টাকার তেল পেলেননা। সতর্ক হউন ,প্রতিবাদ গড়েতুলুন। এই বিখ্যাত উপায়ে প্

KYC এরনামে প্রতারণার ফাঁদ। সাবধান !

ছবি
  আমরা সকলেই অল্পবিস্তর প্রতারণা থেকে বাঁচতে সতর্ক ,তা সত্যেও প্রতারকদের নতুন নতুন ফন্দির কাছে আমরা হেরে যাই।এরকমই এক নতুন প্রতারণা ফেঁদে বসেছে প্রতারকরা। KYC এরনামে প্রতারণার ফাঁদ।কখনো ব্যাঙ্কের KYC বা কখনো পেটিয়েম এর KYC বা আধার কার্ডের KYC নামে চলছে প্রতারণা।  কেমন ভাবে চলছে KYC প্রতারণা ? আপনার ব্যস্ত সময়ে আপনার কাছে একটি ফোন এলো আপনার আধারকার্ড বা পেটিয়েমেরে  KYC  করতে হবে।আপনি ভাবলেন এটাতো ভালোই ,শুধুতো ভেরিফিকেশান করতে হবে এতে কিবা আসেযায়। আপনি জানতে চাইলেন এর জন্য কি করতে হবে ?, তারা জানালো একটি app এর লিংক পাঠাচ্ছি আপনি ডাউনলোড করেনিন আর OTP টা বলুন। আপনি দেখলেন এখানে কোথাও ব্যাংকের কিছুনেই তাই দিয়ে দিলেন। তার কিছুক্ষন পরেই দেখলেন আপনার ব্যাঙ্ক একাউন্ট থেকে কয়েক দফায় টাকা কেটে গেছে। আপনার মাথায় হাত। আপনি পুলিশকে জানাবেন ,খেলেন কিছু বকা। আপনি কেন App ডাউনলোড  করলেন? বাঁচতে কি করণীয় ? একটা কথা মাথায় রাখবেন যে বেপারেই KYC করতে হবে সেই ডিপার্মেন্টে গিয়েই KYC বা ভেরিফিকেশন করানো উচিত। আর মোবাইলে কারো কথামতো কোনো App ডাউনলোড করবেননা । মোবাইলে আসা OTP কাউকে জানাবেননা। কোন কোন OTP জান

৫ টি নোংরা ও দূষিত সমুদ্র

ছবি
 সমুদ্র সৈকত বলতেই আমাদের মাথায় আসে সুন্দর আপুর প্রাকৃতিক পরিবেশ। শুধ বাতাস ,মনোরম দৃশ্য আর পরিষ্কার সমুদ্রের জল। কিন্তু আজ আমরা জানবো এমন সব সমুদ্র  সম্পর্কে যা খুবই নোংরা ও পরিবেশকে দুষিত করছে। আর এটা বলার অপেক্ষা রাখেন যে এই দূষণ মানুষের সৃষ্টি। চলুন জেনেনিই পৃথিবীর সবচেয়ে নোংরা ও দূষিত সমুদ্রের  সম্পর্কে।  ১, Gulf of Mexico  (গল্ফ অফ মেকসিস্কো) :  এটি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো এবং কিউবার নদীগুলি সর্বদা বিষাক্ত কৃষি সার এবং নিকাশী নালা বহন করে মেক্সিকো উপসাগরে এনে ফেলে  । সমুদ্রের উপরে তেল ছড়িয়ে পড়ে, ড্রিলস রিগগুলিতে বিস্ফোরণ এবং ডুবে যাওয়া ট্যাঙ্কার মেক্সিকো উপসাগরকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে ও দূষিত করে তোলে। যার প্রভাব গল্ফ অফ মেকসিস্কো সমুদ্রকে  নোংরা আর দূষিত করে তুলেছে।  2. Black Sea (ব্ল্যাক সি) :   ইউরোপীয় দেশগুলির কারণে এই ব্ল্যাক সি দূষিত হয়ে পড়ছে।  তেল এবং পেট্রোলিয়াম পণ্য দিয়ে সমুদ্র দূষিত হচ্ছে। অনেক ইউরোপীয় দেশ সরাসরি বা নদীগুলির মধ্য দিয়ে বর্জ্য জলকে ব্ল্যাক সি  সাগরে ফেলে দেয়। যার ফল স্বরূপ ব্ল্যাক সি আজ একটি নোংরা ও দূষিত সমুদ্র সৈকতে পরিণত হয়েছে।  3.

ডলার নিয়ে অভিনব প্রতারণা। যা আপনাকে করতে পারে সর্বশান্ত। (video)

ছবি
 প্রতারকরা চক্র আপনার আশপাশে সবসময় আছে। গোয়া গ্যাঙ থেকে জামতারা গ্যাঙ সম্পর্কে আমরা সকলেই কমবেশি জানি ,কিছুটা হলেও সতর্ক আমরা। যদিও এরা অনলাইনে ,SMS করে ,কল করে প্রতারণা চক্র চালিয়ে থাকে। কিন্তু যারা সরাসরি আপনার সামনে দাঁড়িয়ে প্রতারণা করে তাদের থেকে বাঁচবেন কিকরে ? হ্যাঁ সতর্ক হতে হবে। জানতে হবে কি কি উপায়ে আপনাকে প্রতারকরা ঠকাতে পারে। আজ তেমনি একটি  ডলার নিয়ে  অভিনব প্রতারণা সম্পর্কে জানাবো। নিচে তেমনি একটি ভিডিও দেওয়া হলো ,কি ভাবে এই প্রতারণা চালালো হয়।                           হতাটি এক ভদ্রলোক একটি US ডলার নিয়ে  আপনাকে এসে জানালেন যে এক গরীব ব্যক্তি অনেক ডলার কুঁড়িয়ে পেয়েছে সে কি করবে বুঝতে পারছেনা। আপনাকে সে ডলারটি দেখলো। আপনি দেখলেন সব ঠিক আছে। সত্যিকারের ডলার। তুমি লোভে পরে গেলে। তুমি লোকটাকে ডেকে পাঠালে। আপনি দেখলেন লোকটি গামছায় মোটা করে বাঁধা কিছু। সে বললে এ সবই ডলার। আপনার চক্ষু চোরকে গাছ। এতো অনেক ডলার। আপনি দেখতে চাইলেন। সে ওই বান্ডিল থেকে ৮ থেকে ১০ টি ডলার বারকরে দেখালেন। এবার আপনার বিশ্বাস আরো দৃঢ় হয়ে গেছে। এর মধ্যে কম করে দুকোটি টাকা মূল্যের ডলার আছে। সে জানালো আমি গরীব

আলকুশী চমকে দেওয়ার মতন একটি গাছ

ছবি
আলকুশী চমকে দেওয়ার মতন একটি গাছ।  যারা আলকুশী গাছ চেনেন তারাই জানেন এর চমক। সুদু মানুষ কেন বোনের বাদর থেকে তামাম প্রাণী এগাছের ফল দেখলেই উল্টদিকে দৌড় মারে। কারণ এ গাছের ফল বিছুটি পাতার থেকেও বেশি জ্বলন সৃষ্টি করি। আলকুশি গাছের ফলের গায়ে লেগেথাকে অসংখ রোঁয়া। আর এই  রোঁয়া যদি কোনো ভাবে শরীরের সংস্পর্শে এলে শরীরে জ্বালা ধরিয়ে প্রচন্ড চুলকানির সৃষ্টি করে। এর আর একটি নাম "কপিকচ্ছ"।  কিকরে চিনবেন এই গাছ ? লতানো বা সীম জাতীয় এই গাছ। পাহাড় অঞ্চলে জঙ্গলে দেখতে পাওয়া যায়।সারা ভারতেই এইগাছ পাওয়া যায়। সাধারণত স্যাঁতসেঁতে ঝোপঝাড়ে আলকুশী গাছ দেখা যায়।  লতা রোমযুক্ত পাতা। তিনটি কোটর পাতার গুচ্ছ হয়। এর ফুল বেগুনি রঙের হয়। তেতুলের মতন এর ফল হয়। ফলের গা রোমযুক্ত হয়। ফলের বীজ বাঁদর ,হনুমানের খুবই প্রিয় খাবার। এক মাত্র ফল ফেটে বীজগুলি নিচে পড়লেই সেগুলি খওয়া সম্ভব। এই গাছ নিজের আত্ম রক্ষার জন্য এমন রোমের বিকাশ ঘটিয়েছে। তাই এই গাছের আরেক নাম "আত্ম গুপ্তা"।    আলকুশী গাছের ঔষধি গুন্ : আলকুশী গাছের সব অংশই কোনও না কোনও রজার ঔষধ হিসাবে ব্যবহার হয়। এর বীজ দুধে সেদ্ধ করে খেলে ক্ষীণ সুক্রুরোগে