পোস্টগুলি

জুন, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

টিক টক ও ৫৯টি চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করলো ভারত সরকার।

ছবি
সারাবিশ্ব ধরেই নিয়েছে করোনা ভাইরাসের  জন্মদাতা চিন দেশ। তার উপর ভারতের সীমানা জবর দখল করে ভারতের রোষে পড়েছে চিন। সারা দেশজুড়ে অনেক দিন ধরে কথা উঠছিল চিনা দ্রব্য বর্জন করার কথা। রাতের অন্ধকারে তারকাটা দেওয়া লাঠির বারি মেরে ২০ জন ভারতীয় জবান কে হত্যা করার ঘটনা চিনা দ্রব্য বর্জনকে আন্দলনে পরিণত করেছিল। জাগায় জাগায় চিনা দ্রব্য পুড়িয়ে দেওয়া , দোকানদারদের চিনা দ্রব্য না বিকিরির সাপোত নেওয়া সরকারকে বুঝিয়ে দিয়েছিল ,ভারতীয়রা চিনের উপর কতটা রেগে আছে। এবার অফিসিয়ালি কেন্দ্র সরকার ভারত থেকে চিনা মোবাইল অ্যাপের ব্যবহার বন্ধ করার কথা জানিয়ে দিল।   কেন্দ্র সরকারের রিপোর্ট অনুসারে  টিকটক, ইউসি ব্রাউজার–সহ মোট ৫৯টি অ্যাপ ভারত থেকে  ব্লক করা হল। চিনের একাধিক জনপ্রিয় এবং বহুল প্রচলিত অ্যাপ ভারতের বাজার থেকে কোটি কোটি টাকা তার নিজের দেশে নিয়ে যাচ্ছিল এতদিন।,এবং তার সঙ্গে যাচ্ছিল ওই কোটি কোটি ভারতীয়দের গোপনীয় তথ্য। তাই ভারতীয়দের  সাইবার সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার জন্য  কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক থেকে এই জরুরি পদক্ষেপটি নেওয়া হয়েছে। TikTok, UC Browser, Helo,Shareit, Likee, WeChat, Shein, Likee

রেল স্টেশনের নাম হলুদের ওপরে কালো অক্ষরে লেখা হয় কেন? জেনেনিন।

ছবি
ভারতের রেল স্টেশন গুলির নাম বড়ো একটি ঢালাই বেনারে হলুদ রঙের উপর কালো রং দিয়ে লেখা থাকে। কিন্তু কেন এই হলুদ আর কালো রঙের ব্যবহার তা আমরা অনেকেই জানিনা। হলুদ রঙ অতি উজ্জ্বল ,তাই  এই রং অনেক দূর থেকে ভালো করে দেখা যায়।আর অন্ন অন্ন রঙের সাথে এই রং সহজে মিশে যায়না।  এই হলুদ রঙের উপর কালো রং সহজেই ফুটে ওঠে। হলুদ রঙের উপর কালো মোটা অক্ষর মিশে যায়না ফলে বহুদূর  থেকে , এক নজরেই রং দুটির পার্থ্যক্য আমাদের মস্তিক করতে সক্ষম।  আমরা যখন ট্রেনে দূরে যাত্রা করি তখন ট্রেন সব ইস্টিশনে দাড়ায়না বা খুব সীমিত সময়ের জন্য দাঁড়ায়। আমরা সাধারণত একটি ইস্টিশনের নাম দেখে পরের এস্টেশনটির নাম মনে করতে পারি। তাই এমন দুটি রং ইস্টিশনের নাম লেখার জন্য বাছাই করা হয়েছে যা আমরা সহজেই চিনতে পারি। হলুদ রঙের উপরে কালো অক্ষরের মোটা লেখা কয়েক সেকেন্ডের দেখায় আমাদের মস্তিস্ক পড়তে সক্ষম হয়। তাই ভারতের রেল ইস্টিশন গুলির নাম হলুদ আর কালো রঙে লেখা হয়।  

পতঞ্জলির করোনা ওষুধ ,করনীল।

ছবি
পতঞ্জলি আয়ুর্বেদের চিফ লোকগুরু বাবা রামদেব সোমবার ১২ টার সময় কনফারেন্স করে জানান করোনা থেকে বাঁচতে  'Coronil' ও  'Swasari' নামক ওষুধ  এনেছে। যা পতঞ্জলি রিসার্চ ইনস্টিটিউটে তৈরী করা হয়েছে।  বাবা রামদেব জানিয়েছে ঐ ওষুধে করোনা আক্রান্ত রুগী সেরে উঠছে। বাবা রামদেব জানিয়েছে আউস মন্ত্রকে জানিয়েই তিনি করোনা ওষুধটি লঞ্চ করেছেন।  কিন্তু ভারত সরকারের আউশ মন্ত্রক পতঞ্জলির এই ওষুধকে আটকে দিয়েছে, এবং পতঞ্জলি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের কাছে এই ওষুধের রিসার্চ পেপারও চেয়ে পাঠিয়েছে। আউশ মন্ত্রকে এই ওষুধের বৈজ্ঞানিক ভাবে পরীক্ষিত কোন প্রমান পতঞ্জলির তরফ থেকে আউস মন্ত্রকে দেওয়া বা জানানো  হয়নি।  পতঞ্জলি তরফ থেকে বালকৃষ্ণ  জানিয়েছে ,randomised placebo controlled clinical trials এর যত স্টান্ডার পেরামিটার আছে তার সব ১০০% পুরন করা হয়েছে। এর সমস্ত রিপোর্ট আমরা আউস মন্ত্রণালয়কে দিয়েদিয়েছি।  এখন দেখার বিষয় এইযে , সরকারের তরফ থেকে পতঞ্জলির কোরোনার ওষুধ ব্যবহারে ছাড়পত্র পোয়া যাবে কিনা।  কিন্তু একটা কথা সবাইকে মনে রাখতে হবে, কোরোনার কোনো ওষুধ নেওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। 

সাবধান , চিন চালাচ্ছে সাইবার হ্যাকিং

ছবি
 আপনিকি  চীনা অ্যাপ ব্যবহার করেন ? বা আপনার মোবাইলে একাধিক চীন অ্যাপ এখনো আছে ? আপনার সামনে বিপদ ,  কভিডি -১৯ নয় ,আপনাকে আক্রমণ করতে পারে  ‘ফিশিং ক্যাম্পেনিং’ সাইবার হ্যাকিং। যেটা এখন সবচাইতে চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই কোভিড এর হাতধরে কিভাবে  সাইবার হ্যাকিংহতে পারে সেবিষয়ে ইন্ডিয়ান কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম সতর্কবার্তা জারি করেছে। জানাচ্ছে ২১ জুন থেকে চিন শুরু করতে পারে সাইবার হানা। ভারতের বড়ো শহরে গুলিকে টার্গেট করেছে চিনা মদত পুষ্ঠ সাইবার হ্যাকিং সংস্থা। নিশানায় রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার, কর্পোরেট হাউস , মিডিয়া ও সাধারণ মানুষ। চীনা সেনার মদতে পুষ্ট ‘গথিক পান্ডা’ এবং ‘স্টোন পান্ড' দুটি সংস্থা এর আগেও বিশ্বজুড়ে হ্যাকিং চালিয়ে ছিল।  কোভিড এর হাতধরে কিভাবে  সাইবার হ্যাকিংহতে পারে ? আপনি যখনি কোনো অ্যাপ ডাউনলোড করেন বা যখন করেছিলেন তখন আপনার ই মেইল আই ডি দিতে হয় বা দিয়ে ছিলেন। আর সেই মেইল আই ডি তে আস্তে পারে কোভিড - ১৯ থেকে সুরক্ষিত হওয়ার জন্য মেইল। সেখানে আপনাকে জিজ্ঞাসা করা হবে ,আপনি কেমন আছেন ?, কোনো রোগ আছে  কিনা ? এরকম এক ঝাঁক প্রশ্ন। যা আপনার বিশ্বাসকে জয় করতে সক্ষম হবে

দেখেনিন কোন মোবাইল কোন দেশের।

ছবি
পূর্ব - লাদাখের ভারতীয় ভূখণ্ডে চিনা সেনার অনুপ্রবেশের ঘটনা যে ভাবে ভারত বাসীকে আঘাত করেছে তা পূর্বে কখনোই দেখা যায়নি। চিনের প্রতি ভারত বাসীর ক্ষোভ এতখানি বেড়ে গেছে যে , চিনা পণ্য বয়কটের হিড়িক পরে গেছে। জাগায় জাগায় জ্বালানো হচ্ছে  চিনা পণ্য। এরকম একটা পরিস্থিতিতে অনেকেই ভাবতে বসেছে তার হাতের সাধের ফোনটা চায়না নাকি অন্য দেশের। আবার অনেকে নতুন ফোন কিনতে গিয়ে বুঝতেই পারছেনা চাইনা ছাড়া কি ফোন কিনবো। এখানে হাদিস দিলাম। কোন দেশের কোন ফোন ভারতের বাজারে পাওয়া যায়। নিচে দেওয়া চিনের vivo এবং oppo বাজার কাঁপিয়ে রেখেছিল এতদিন ,এছাড়া আরো অনেক কম্পানি ভারতীয় বাজারে সস্তার ফোন এনে বিপুল পরিমানের লাভ ঘরে তুলছে।  ভারতীয় কোম্পানির প্রচুর ফোন বাজারে আছে। এখানে কিছু লিস্ট দিলাম।  ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানান। কোনো পরামর্শ থাকলে জানান। 

আর্সেনিক অ্যালবাম 30 (arsenic album 30) করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ সুরক্ষা দেবে।

ছবি
যখন করোনা থেকে আগেভাগে মুক্তি পেতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে সম্পূর্ণ পৃথিবী ,ভ্যাক্সিনের অপেক্ষায় হা করে বসে আছি সবাই। তখন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক দাবি করছে  আর্সেনিক অ্যালবাম 30 (arsenic album 30) ভাইরাসের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ সুরক্ষা দেবে।হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা  বহুল প্রচলিত না হলেও হোমিওপ্যাথি ওষুধ "আর্সেনিক অ্যালবাম 30"র উপর ভরসা রাখছেন অনেকেই।   এখন অনেকেই "আর্সেনিক অ্যালবাম 30" ওষুধটি ব্যবহার করছেন।  ICMR ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল  রিসার্চ দ্বারা অনুমোদিত , করোনার থেকে বাঁচতে হোমিওপ্যাথি যে ওষুধটি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে তাহলো "আর্সেনিক অ্যালবাম 30" (arsenic album 30) । কেন্দ্রীয় আউস মন্ত্রক এটি সাজেস্ট করেছিলেন  অনেক দিন আগেই।এখন অনেক পৌরসভা থেকে এলাকা বাসীকে ফ্রীতে দেওয়া হচ্ছে "আর্সেনিক অ্যালবাম 30 "।  হোমিওপ্যাথিতে একটি ওষুধ অনেক রোগ সারাতে সক্ষম । "আর্সেনিক অ্যালবাম 30"  অষুধটিও অনেক রোগের জন্য ব্যবহার হয়,যেমন  ওষুধটি ফাঙ্গাল ইনফেকশন ,এলার্জি ,ডিপ্রেশান ইত্যাদি রোগে ব্যবহার করা হয়।বাজারে  বিভিন্ন কোম্পানির "আর্সেনিক অ্যালবাম 30"

N 95 মাস্ক কি ? এর ব্যবহার জানুন।

ছবি
আপনারা হয়ত অনেকেই শুনেছেন ডাক্তার বাবুরা অনেকদিন আগে বলেছিলেন ,মাস্ক সবার পড়ার দরকার নেই । শুধুমাত্র যাদের কাশি ,সর্দি আছে তাদের মাস্ক পড়া বিশেষ প্রয়জন। কিছু দিন আগে ডাক্তার আর সরকার মত বদলিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন সবাইকে মাস্ক পড়া উচিৎ।কিন্তু N 95 মাস্ক পড়তে বলেনি। কারণ N 95 মাস্ক ডাক্তার ,নার্স এদের পড়া দরকারি। যারা করোনা রুগীর আশপাশে কাজ করছে তাদের N 95 মাস্ক পড়া বিশেষ প্রয়োজন । কিন্তু সাধারণ যে সার্জিক্যাল মাস্ক বা পলিউসন মাস্ক আমরা পড়ছি সেটা কি করোনা সংক্রমণ  থেকে আমাদের বাঁচাতে পারবে ?  মাস্ক পড়া এখন আমাদের সবার জন্য কম্পালসারী হয়ে গেছে। তাই চারিদিকে যেন মাস্কের মেলা বসেছে। কেউ সার্জিক্যাল মাস্ক তো কেউ পলিউসন মাস্ক পরে ঘুরছে। তারি মাঝে কিছুদিন যাবৎ চারিদিকে শুনা যাচ্ছে N 95 মাস্ক,N 95 মাস্ক।ঢালাও বিকোচ্ছে N 95 মাস্ক, সাধ্যের মধ্যে যারা কিনতে পারছেনা তারা ডুপ্লিকেট N 95 মাস্ক কিনে খুশিতে ঘরে ফিরছে। আজ আমরা জানব N 95 মাস্ক কি ? এর ব্যবহার ? N 95 মাস্ক কেন এত দরকারি ?কিভাবে তৈরী হয়?  এর অরিজিন্যাল দাম কত ? পৃথিবীর প্রথম N 95 মাস্ক  থ্রী এম কম্পানি ১৯৭২ সালে বানিয়েছিল মেল্ট ব্লোয়িং প্রসেসে

ভারতে চালু হতে চলেছে WhatsApp Payment

ছবি
ভারতের বাজারে আগেথেকেই phonepe, googlepay, paytm এর মতন অনলাইন পেমেন্ট app বাজার দখল করে বসেছিল তারই মাঝে আসে amazon pay . এবার সেই মার্কেটে কম্পিটিশান বাড়াতে আসছে WhatsApp Payment app . যদিও ব্রাজিলে চলে এসেছে এই app , ব্রাজিলই পৃথিবীর প্রথম দেশ হোয়াটস্যাপ পেমেন ব্যবহার করি।  এবার ভারতের বাজারে কিছু দিনের মধ্যেই আস্তে চলেছে WhatsApp Payment app . যে ভাবে WhatsApp এ আমরা ছবি, ভিডিও, গান আমরা পাঠিয়ে থাকি ঠিক সেভাবেই খুব সহজে পাঠানো যাবে টাকা। ভারতের ফেসবুক আর হোয়াটস্যাপ এর কাস্টমার বিপুল সংখক ,তাই আশাকরা যায় সহজেই জাগা করে নিতে পারবে WhatsApp payment app .    সংস্থার সিইও মার্ক জুকেরবার্গ এর কোথায়, ছবি ও ভিডিও শেয়ারের মতন টাকা শেয়ারকে সহজ করে তুলবে তারা।তিনি আরো জানানWhatsApp Payment  এর জন্য  Facebook Pay তৈরি করা হচ্ছে, যা Facebook-এর সমস্ত ব্যবহার কারির সবথেকে  সুরক্ষিত এবং নিরাপদ একটি পেমেন্ট ব্যবস্থা হবে। ইতিমধ্যেই ভারতে বেটা টেস্টিংও করে ফেলেছেন সংস্থাটি। সংস্থাটির তরফ থেকে ভারতের বাজার পর্যবেক্ষণের কাজ প্রায় শেষ। আইনি পথ পরিষ্কার হলেই ফিচারটি ভারতে শুরু হয়ে যাবে বলে মনেকরছেন তারা

আমরা কোন কোন চিনা অ্যাপ ব্যবহার করি

ছবি
                           আমরা কোন কোন চিনা  অ্যাপ(App)  ব্যবহার করি মোবাইল আজ আমাদের  সবচাইতে প্রিয় আর জরুরি গ্যাজেট। মোবাইল ছাড়া আমরা এক দিনও চলতে পারিনা। আমাদের পার্সোনাল ফটো ,ভিডিও থেকে ব্যাঙ্ক ,পার্সোনাল ইনফরমেশন সব কিছুই থাকে এই মুঠোয় বন্দি মোবাইলে । সেই মোবাইল সম্পর্কেই আমরা অনেক কিছুই জানিনা। আপনিকি জানেন আপনার মোবাইলে ৯০% চিনা app আপনি ব্যবহার করেন। আমরা অনেকেই জানিনা আমাদের ব্যবহার করা  সবচাইতে দরকারি কোন কোন app চিনা কম্পানির তৈরী করা। আমি আজ আপনাদে এমনি একটি লিস্ট দেবো। আর আপনার অজান্তেই আপনার সকল তথ্য পৌঁছে যাচ্ছে চিনের কাছে। আমরা ভারতীয়রা চিনা কোম্পানি গুলিকে মিলিয়ন মিলিয়ন ইনকাম দিচ্ছি এই অ্যাপ গুলির মধ্যে থেকে। গুগল পেলেতে টপ ১০  অ্যাপ সার্চ করলে সব চিনা অ্যাপ পাবেন। আর এর ব্যবহার করি সবচাইতে বেশি ভারতে। চিনের  এই সব অ্যাপ  চিনের থেকে বেশি ব্যবহার হয় ভারতে। ইউ সি  ব্রাউজার একটি জনপ্রিয় অ্যাপ। আপনি কি কি সার্চ করছেন ,কি কি দেখছেন ,সকল ডেটা জমা আছে তাদের কাছে।  শেয়ার ইট এর মাধ্যমে কি কি ডকুমেন্ট আপনি শেয়ার করছেন তা জমা আছে তাদের কাছে।  এ ছা

৪০ টির বেশি কিবোর্ডের শর্টকাটকি - জেনেরাখা দরকার

ছবি
                                             ৪০ টির বেশি কিবোর্ডের শর্টকাটকি কম্পিউটার বা লেপটপ ব্যবহারের সময় দ্রুত কাজ করতে কিবোর্ডে ব্যবহার অনস্বীকার্য। কিন্তু বেশির ভাগ কম্পিউটার ব্যবহার করিরা মাউস বেশি ব্যবহার করেথাকে। কিবোর্ড ব্যবহার করে লেখা আর নাম্বার টাইপ করার জন্য। আমরা আজ এখানে ৪০ টির বেশি কিবোর্ডের শর্টকাট কির্ ব্যবহার দেখব। এটা শিখেরাখা আপনার জন্য খুবই দরকারি। আর এই  শর্টকাট কির্ ব্যবহার মাথায় ভালোকরে ঢুকিয়ে নিন বা কোথাও লিখে রাখুন আর ব্যবহার করুন। যত ব্যবহার করবেন তত মনে থাকবে। আর আপনি একদিন হয়ে যেতে পারেন শর্টকাট কিবোর্ডের মাস্টার।