পোস্টগুলি

2017 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পৃথিবী ক্রমাগত ছোট হয়ে যাচ্ছে

ছবি
ব্রিটিশ পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং হুঁশিয়ারি দিয়ে ছিলেন পৃথিবীর বাইরে খুব তাড়াতাড়ি বিকল্প উপনিবেশ গড়তে না পারলে ধ্বংস হয়ে যাবে মানুষ। একাধিকবার তিনি বিজ্ঞানীদের হুশিয়ার করেছেন। কৃতিম যন্তের বুদ্ধি বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে তিনি ধ্বংসের দূত হিসাবে চিহ্নিত করেছেন।         আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এ আই ) ক্ষেত্রে আমরা দ্রুত অনন্তি করছি। বর্তমানে পরিবেশ ও পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে কম্পিউটার সিদ্ধান্ত নিতে ও কাজ করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি এই বিকাশের বিরধিতা করেননা। তিনি মনে করেন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স-এর লাভ অনেক আমাদের ভাবনা চিন্তাকে এ এই দিয়ে বহু গুন্ বাড়িয়ে তুলতে পারলে কল্পনা করা যায়না কোথায় পৌঁছে যাব আমরা। ইটা হবে মানুষের সেরা উদ্ভাবন নয়ত খারাপ। কিন্তু  হকিং এটার খারাপ দিকটা নিয়ে চিন্তিত। তার ধারণা  যেভাবে কম্পিউটারে ভাইরাস ঢুকিয়ে দেওয়া হয় কব্জা করা হয় অন্নের কম্পিউটারকে সে ভাবেই একদিন টেকনলজি এতো উন্নত হয়ে যাবে যে যন্ত্রই হয়ত তৈরী করবে নিজের প্রতিরূপ।যন্ত্রের দাপট  মানুষের পক্ষে মোটেই ভাল হবেনা। হকিং চিন্তিত মানুষের পক্ষে পৃথিবী ক্রমাগত ছোট হয়ে যাচ্ছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মানুষের বসব

"ছোটি সি আশা " যাচ্ছে চাঁদে

ছবি
২০১৩ সালে মঙ্গলের কক্ষপথে ঢুকেপড়ে রেকর্ড গড়েছিল ভারত। ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বরের সেই ঐতিহাসিক পারির পর এবার নতুন রেকর্ড গড়তে চলেছে ভারত। "ইসরো" ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার খবর অনুযায়ী এই প্রথম কোনও বেসরকারি অভিযান হতে চলেছে চাঁদে। মাত্র দুটি ক্যামেরা ,ব্যাটারি এবং টেলি যোগাযোগের যন্ত্র নিয়ে দেশলায়ের বাক্সর  মতন চেহারার খুদে রোবট "ছোটি সি আশা " . "টিম ইন্ডাস "চাঁদের মাটিতে নামবে রোভার "ছোটি সি আশা "কে। চাঁদের মাটিতে ৫০০ মিটার চলবে সে ,আর চাঁদের ছবি তুলে পাঠাবে পৃথিবীতে সেই তথ্য চলে আসবে টিম ইন্ডাসের কাছে। "গুগল" এর আয়জিত চাঁদ অভিযানে জিতেছিল টিম ইন্ডাস। সংস্থার খবর অনুযায়ী আগামী ডিসেম্বর থেকে মার্চ এর মধ্যে পাঠান হবে "ছোটি সি আশা "কে চাঁদে। শ্রীহরিকোটার সতীশ ধবন মহাকাশ কেন্দ্র থেকে পারি  দেবে।  "ছোটি সি আশা " আসাকে চাঁদে  পৌঁছাতে আনুমানিক ১০ দিন লাগবে। এখন বেঙ্গালুরুতে চূড়ান্ত পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে তার। এই অভিযান সার্থক হলে আর্যভট্ট - বরাহমিহিরের দেশের মুকুটে যুক্ত হবে মহাকাশ বিজ্ঞের আরো একটি পালক।

এইচআইভি পাত্র পাত্রী চাই

ছবি
 এ যেন এক যুগান্ত করি ঘটনা। যে দেশে এইডসের নামে পিটিয়ে মারার ঘটনা কম নয় ,এইচআইভির নামে গ্রাম ছাড়া কত লোক।  সেই দেশে সমহিমায় খুলছে  এইচআইভি আক্রান্তদের জন্য বিয়ের ওয়েব সাইট। এতদিন যারা তাদের দুরারোগ্য রোগ লুকিয়ে রাখত  তারাই সেচ্চায় নিজের সকল তথ্য দিয়ে পোস্ট করছে বিয়ের জন্য।  এই সাইটের মাধ্যমে প্রতি বছর বিয়ে করছেন  প্রায় ২০০ জনের বেশি এইচআইভি পাত্র পাত্রী।          সুদু এইচআইভিদের জন্য রয়েছে ৪ থেকে ৫ টি অনলাইন সাইট। এছাড়াও ওই সাইট গুলিতে " স্পেশাল কেস " নাম একটি বিভাগ আছে , যেকানে এইচআইভি ছারাও থ্যালাসেমিয়া ,ক্যান্সার আক্রান্তদের বিয়ের সুজগ করে দেওয়া হোচ্ছে।           সমাজকর্মীদের মতে এইচআইভি নিয়ে মানুষের মধ্যে ছুঁয়োনা ছুঁয়োনা ভাব দূর করতে এর থেকে ভালো উপায় হয়না। আর এই সাইট গুলিকে দেখে বোঝাইযায় মানুষের সামাজিক ভাবনায় কতটা বদল এসেছে। যারা এতদিন এইচআইভি রোগ আছে জেনে বিয়ে করতে পারতেননা  তাদের জন্য এটি একটি জাদু কাঠি। ছেলেমেয়েরা নিজেরাই খুঁজেনিচ্ছে জীবন সঙ্গী-সঙ্গিনীকে।            ২০০৬ সালে মহারাষ্ট্রের ট্রান্সপোর্ট অফিসার অনিল ভলিভ এরকমই একটি সাইট চালুকরেন। আর এই সাইটের মা

10 টি বিখ্যাত লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি আর্টওয়ার্কস

ছবি
মহান শিল্পী। লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি (লিওনার্দো দে সের পিরিও দ্য ভ্যানি) একজন ইতালীয় রেনেসাঁ পলিমাথ, চিত্রশিল্পী, ভাস্কর, স্থপতি, সংগীতশিল্পী, বিজ্ঞানী, গণিতবিদ, প্রকৌশলী, উদ্ভাবক, অ্যান্টোনিস্ট, ভূতত্ত্ববিদ, ম্যাগাজিনর, উদ্ভিদবিদ এবং লেখক। তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানবতার একজন। লিওনার্দো ফ্লোরেন্স কাছাকাছি Tuscany, ছোট শহরে ভ্যানি মধ্যে জন্মগ্রহণ করেন।1469 খ্রিস্টাব্দে তিনি একটি শিল্পী হিসেবে শুরু করেন, আমি আপনার জন্য 10 টি বিখ্যাত লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি আর্টওয়ার্কস নির্বাচন করেছি।                                         10 – Portrait of Ginevra de’ Benci (1474-1476) "Portrait of Ginevra de" এখন "National Gallery of Art" মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন, ডি.সি তে আছে।  এবং বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লিওনার্দোর একমাত্র চিত্র সংগ্র এখানে পাওয়া যায় ।                                                09 – Lady with an Ermine (1489–1490) প্রতিকৃতিটি  সিসিলিয়া গ্যালারানির ছবি আঁকা হয়েছে।  সম্ভবত তখন তিনি  লুইনার্ডের উপপত্নী ছিলেন।                  

নিলামে উঠছে লিওনার্দো দা ভিঞ্চির আঁকা "সালভাতোর মুনদি"

ছবি
নিলামে উঠছে লিওনার্দো দা ভিঞ্চির আঁকা "সালভাতোর মুনদি" ইতিহাস এবং ধর্মের সর্বশ্রেষ্ঠ পরিসংখ্যানের এটি একটি প্রতিকৃতি। যিশু খ্রিস্টের একটি 500 বছরের পুরনো প্রতিকৃতি যা মূলত ফরাসি রাজ পরিবারের  জন্য আঁকা হয়েছিল এবং এটি নিউ ইয়র্কে  15 নভেম্বর নিলামে বিক্রি  করা হয় । 1763 থেকে 1900 সাল পর্যন্ত হারিয়ে গেছিলো  'সালভাদর মুণ্ডি' 1958 সালে মাত্র 45 পাউন্ডে নিলামে বিক্রি হয়েছিল। দ্য ভিঞ্চির মাত্র ২0 টি বিখ্যাত চিত্রকর্মগুলির মধ্যে একটি একটি ।সালভাদর মুন্ডি  চিত্রশিল্পীদের কাছে  সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রতিকৃতি।মোনা লিসা এবং সালভাদর মুন্ডি প্রতিকৃতিতে একই রকম বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়  একই সময়ের  চিত্রিত হয়েছিল  এই জনপ্রিয় দুটি প্রতিকৃতি। মূলত 1500 এর কাছাকাছি ফরাসি রাজপরিবারের জন্য আঁকা প্রতিকৃতিটি 1763 থেকে 1 9 00 পর্যন্ত হারিয়ে যায় বলে মনে করা হয়। এটি 1958 সালে মাত্র 45 পাউন্ডের নিলামে বিক্রি করা হয়েছিল, যার পরে ২005 সাল পর্যন্ত এটি অদৃশ্য হয়ে যায়,এখন  এটি একটি আমেরিকান সম্পত্তি,সালভেটর মুডি হল প্রাচীন মাস্টার পেইন্টিংয়ের পবিত্র প্রতিকৃতি।

মোবাইল গেম আপনাকে অন্ধ করতে পারে

ছবি
সতর্ক থাকুন দীর্ঘমেয়াদী স্মার্টফোনে গেমিংয়ের সময় আপনি  অন্ধ হয়ে যেতে  পারেন। 1 অক্টোবর চিনের এক মহিলা  উও জিয়াওজিং (তার আসল নাম নয়) টানা ২৪ ঘন্টা "আনর অব কিংগস"  খেলে দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। 1  অক্টোবরের   তিনি অনলাইনে  মাল্টি প্লেয়ারে গেমটি  খেলছিলেন ।গেমটি খেলতে খেলতে প্রথমে  ডান চোখের  দৃষ্টি হারাতে শুরুকরে  দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে পরে পুরোপুরি অন্ধকার হয়ে যায়।  তিনি বলেন, "আমি এই খেলাটিতে এতটাই মগ্ন থাকতাম  যে আমি খেতে বা বাথরুমে যেতে  ভুলে যেতাম "।কিং অফ অনার চীনের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল গেমগুলির মধ্যে অন্যতম, ডাক্তাররা বলেন চোখ ক্লান্ত হয়ে পড়ায় এমনটি হয়েছে । আপনারও সাবধান হউন , মোবাইল আমাদের একটি গ্যাজেট মাত্র। এটি জীবনের সবকিছু নয়। আপনার বাচ্চার প্রতিও নজর রাখুন সে কতক্ষন মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহার করছে।

Biological clocks

ছবি
২০১৭ সালের শরীর বিদ্যায় নোবেল পুরুস্কার পেলেন ৩ মার্কিন বিজ্ঞানী জেফ্রি হল , মাইকেল রাসব্যাশ ,মাইকেল ইয়াং। সার্কাডিয়ান রিদম বা বডি ক্লক নিয়ে দীর্ঘ গবেষণা ও অনুসন্ধানের সিকৃতির জন্য নোবেল পেলেন এই তিন বিজ্ঞানী। দিন বা রাতে প্রাণীর দেহে যে পরিবর্তন আসে বা প্রতিক্রিয়া দেখা যায় তা আসলে শরীরের অভ্যান্তরিন পক্রিয়া।                         ওই তিন জনের গবেষণায় পাওয়া গেছে "পিরিয়ড" জিনের কারণেই রাত বা দিনে শরিরে   বিভিন্ন পরিবতন আসে। "পিরিয়ড " জিন  সূর্যালোকের অনুপস্থিতিতে শরীরের কোষে বিশেষ প্রোটিন তৈরি করে।  দিনের শুরু থেকে তা ভাঙতে থাকে। এটাই দেহ ঘড়ির কর্ম পদ্ধতি। কিন্তু হটাৎ করে যদি পারিপার্শিক পরিবেশ বা পরিস্থিতি বদলে যায় তখন শরীরের টাইম জন বদলানয় জটিলতা আসে। যা থেকে  আসে শরীর খারাপ আদতে ওই ঘড়ি বিগড়ে যাওয়ার কারণে। 

ফ্রিডা (পুলিশের কুকুর )ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করছে মানুষকে (video)

ছবি
মেক্সিকো সেনার ক্যানি ইউনিটের (কুকুর বিভাগ) সদস্য ফ্রিডা। পাঁচ বছরের চাকরি জীবনে বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ৫২ জনকে উদ্ধার করেছে । মঙ্গলবার মেক্সিকো ভূমিকম্পে ভারী ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে। ভূমিকম্পের পরথেকে উদ্ধারকারীদের সঙ্গে পা মিলিয়ে এক নাগাড়ে উদ্ধারের কাজ করে চলেছে ফ্রিডা। সামনের দু পায়ে বুট , পরণে জ্যাকেট , চোখে গগলস। সতর্ক নজর, কোথাওকি নড়ে উঠল মাটি ?   ভেঙে পড়া ইস্তুপের মধ্যে নাক ঢুকিয়ে এক মনে - প্রাণের খোঁজ করেচলেছে ফ্রিডা। মেক্সিকোয় মঙ্গলবারের ভূমিকম্পের পর উঁদ্ধারকাজে  যোগ দিয়েছে সেনার ১৫টি কুকুর। সেই দলের সেলিব্রেটি ফ্রিডা। মেক্সিকো সিটির এনরিক রেবসামেন প্রাথমিক স্কুলে ফ্রিডা উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে। প্রশিক্ষক আরাউজ সালিনাস জানিয়েছেন ,বুধবার স্কুলে ঢুকে বেশ কিছুক্ষন খোজাখুজির পর ক্লান্ত হয়ে পরে সে। তবে জল খেয়ে আর সামান্য বিশ্রাম করে কেটে যায় ক্লান্তি। গত কাল ফের প্রাণের সন্ধানে দুই সহকর্মী এভিল ও ইকোর সঙ্গে স্কুলের একটি ভাঙা ঘরে উদ্ধারকার্য শুরু করে। কোনও দেহে প্রাণের সাড়া পেলে এক সঙ্গে চিৎকার শুরু করে তারা। আর দেহটি প্রাণহীন টের পেলে চুপ করে যায় তারা। ধ্বংসস্তূপের গভীরে অনেক স

চালাকির দ্বারা রোগা হওয়া অসম্ভব

ছবি
পূজর নতুন কাপড়ে   নির্মেদ ,সুঠাম বা তথাকথিত "সেক্সী" নিজেকে কেনা দেখতে চায়। যারা কাজের চাপে সারা বছর সময় পায়না তারা উৎসবের প্রাক মুহূর্তে খোজেন ঝট -পট  মেদ ঝরাবার জাদু দণ্ডের। সারাবছর যিনি থক থকে চিজভরা বার্গারের স্বাদে মজে ছিলেন। চকলেট বা কেক দেখলে যার ভেতরের বাচ্চাটা জেগে উঠত , সে পুজোয় কেনা নতুন স্লিভলেজ ড্রেস পড়তে গিয়ে আবিষ্কার করে অবিশ্বাস্য পেল্লায় হাত আর ভুড়িটাকে। তখনি চট জলদি প্রতিকারের আশায় প্রাণ হাঁক পাক করে। পুজোর আগেই রাতারাতি ফল পাওয়ার জন্য অনেকেই ভিড়করে "ফিটনেস সেন্টারে ", জিমে ,ডায়েটিশিয়ানের চেম্বারে। এটা  অনেকটা সারা বছর ফাঁকি মেরে পরীক্ষার আগের দিন পড়তে বসার মতন। বান্ধবীর পাশে নিজেকে মান্নানসই করতে বা শর্ট ড্রেসে নিজে আকর্ষক দেখার লোভ সকলের আছে। ওজন কমিয়ে শরীরটা সুঠাম করে তোলার মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা আছে।      কিন্তু পুজর জন্য চট জলদি রোগা হওয়ার উচ্চাকাঙ্খায় অনেকেই বিপদে পড়েন। কাগজের বিজ্ঞাপন দেখে বিপুল অর্থ খরচের চক্করে পড়েন।কেউ কেউ আবার ফ্যাট বার্নার পিল বা অসুধ খেতে শুরু করেন। আবার অনেকেই পুজর ঠিক আগেই নেট ঘেঁটে শুদু স্যালাড খেয়ে বা সকাল

এভারেস্টের বর্তমান উচ্চতা মাপবে নেপাল (video)

ছবি
নেপাল ও চিনের সীমান্ত বরাবর বিস্তৃত এভারেস্ট পর্বত। নেপালে পৃথিবীর এই শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপাধারী এভারেস্ট ও ১৪টি আট হাজারি শৃঙ্গ রয়েছে। যদিও  নেপাল কখনো মেপে দেখেনি এভারেস্টের উঁচু শিখরকে। ১৯৫৪ সালে ভারতের নির্ধারিত মাপ ৮৮৪৮ মিটারকে মান্নতা দিয়ে এসেছে তারা। এভারেস্টের উচ্চতা নিয়ে যখন বিতর্ক শুরু হয়েছে, নেপাল এবার নিজেই  মাপজোক করতে চলেছে দ্যা গ্রেট এভারেস্টের। ২০০৫ সালে চিনের দাবি এভারেস্টের উচ্চতা ৮৮৪৪ মিটার। ১৯৯৯ সালে "  ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটি " ও "বস্টন মিউজিয়াম অব সায়েন্স " কৃতিম উপগ্রহের দ্বারা বিশেষ প্রযুক্তিতে মেপে দেখেছিল এভারেস্টের উচ্চতা ৮৮৫০মিটার। ২০১৫ সালের ৭.৮ তীব্রতার ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর থেকে আবার বিতর্ক শুরু হয় এভারেস্টের উচ্চতা নিয়ে।অনেকেই দাবি করেন এভারেস্টের উচ্চতা আর আগের মতন নেয়।,তা কিছুটা কমেছে। বিখ্যাত "হিলারি স্টেপ"ও আর নেই। ভূমি কম্পে ধসে গেছে এভারেস্টের ওই বিখ্যাত চূড়াটি। বদলে গেছে এভারেস্টের পুরাতন চেহারা। এসবের উত্তর খুঁজতে সমীক্ষা করবে নেপাল নিজেই। এবার নেপাল নিজেই মাপবে এভারেস্টকে। নেপালের সমীক্ষা দফতরের ডিরেক্ট

Match Stick Durga Art

ছবি
                     

স্তন ক্যান্সারের চালাকি পূর্ণ বিজ্ঞাপন

ছবি
       প্রতি বছরের অক্টোবর মাস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্তন ক্যান্সার সচেতনতা মাস। বিভিন্ন কোম্পানি খুবই চালাকিরর সঙ্গে স্তন ক্যান্সার সচেতনতার বিজ্ঞাপন দেয় ,তারই কিছু পোস্ট করলাম।                            সকলেই   জানেন যে স্তন ক্যান্সার একটি সম্ভাব্য মারাত্মক রোগ যা মহিলাদের মধ্যে মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ, কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ ক্যান্সার এর লক্ষণ গুলি ও প্রাথমিক  স্ব-পরিদর্শনের কৌশলগুলির সন্মন্ধে  অজ্ঞ,  যা নারীদেরকে ক্যান্সার সনাক্ত করতে সহায়তা করে।  পাশাপাশি প্রাথমিক সনাক্তকরণ এবং চিকিত্সা সম্পর্কে ব্যাপক তথ্য, জাতীয় স্তন ক্যান্সার ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইটে পরিদর্শন করা হয়।

জঞ্জালের জি স টি ১৮%

ছবি
                            দেশ জুড়ে বাড়তে চলেছে জঞ্জাল। হ্যা , এতদিন রিসাইকেল এর জন্য আপনার ঘরের যে শিশি -বোতল ,কাগজ আপনি বিক্কিরি করতেন তার দাম কমতে চলেছে। আপনার ফেলেদেয়া শিশি -বোতলের উপর জি স টি ১৮% লেগে গেছে। আর এই রিসাইকেল থেকে যে নতুন সিসি-বোতল তৈরী হবে তার জি স টি ৫% ., ফেলেদেওয়া ওই জঞ্জাল যাদের রোজগারের মধ্যম ছিল তারা পড়েছে মুস্কিলে। দেশ জুড়ে কয়েক লক্ষেরও বেশি মানুষ এই পেশার  সঙ্গে যুক্ত। প্রত্যেকের মাথায় হাত। ফেলে দেওয়া জঞ্জালে  ১৮% জি স টি   দিতে হবে তাদের। আগে এই জঙ্গলের উপর কোন টেক্স ছিল না। নূতন বোতল বা নতুন জুতোর টেক্স ৫% যখনি ইটা ব্যবহার অজগ্য জঞ্জাল এর জি স টি ১৮% ,রিসাইকেল পেলাস্টিকের উপর ১২%-১৮% ,পেট বোতল ১২% জি স টি লাগানো হয়েছে। প্রায় ১৬ থেকে ২০ লক্ষ লোক এই জঞ্জাল এর ব্যবসায় যুক্ত আছে। ৭৫০০ জঞ্জাল প্রসেসিং ইউনিট আছে। ওই কাবারীরা পুরো দেশ জুড়ে এই জঞ্জাল কিনে বা জোগাড় করে রিসাইকেল প্রসেসিং এর জন্য পাঠায়। এই জি স টি চালু হওয়ার পরথেকেই ওই রিসাইকেল পেলাস্টিকের দাম বেড়ে গেছে। যারা এই রিসাইকেল প্লাস্টিক কিনতো তাদের জন্য ইটা আর লাভ জনক বিজনেস হচ্ছেনা। বরঞ্চ লস হচ্ছে।

তিমির বমি

ছবি
                                          বমি শব্দটা শুনলে সকলেরই গা গিনগিন করে ওঠে। সেই বোমিরই দাম হতে পারে ২০ লক্ষ টাকা ! শুনে চমকে গেলেনতো। এ বমি যাতা বমি নয় এ বমি তিমির বমি। তিন ওমনি জেলে সমুদ্রের উপর ভাসমান তিমির বমি পেয়ে উল্লাসিত। তারা মাছ ধরা ছেড়ে তিমির বমি সংগ্রহ করতে সুর করে তারা ৮০ কেজি তিমির বমি সংগ্রহ করে। যার দাম ২৫ লাখ মার্কিন ডলার। এই খবর Indian Express -এ প্রকাশিত হয়। তবে তিমির বমির দাম এত কেন? তমির বমি থেকে তৈরী হয় সবথেকে দামি  সুকন্ধি। বিশ্বের সুগন্ধি প্রস্তুত কারক সংস্থার কাছে তিমির বমির চাহিদা প্রচুর। কারণ এর থেকে তৈরী হয় খুব দামি সুগন্ধি এবং এটি পায়াও দুস্কর। তিমির বমিকে ইংরেজিতে  অম্বারগ্রিস (Ambergris) বলা হয়। ওমানি ওই দরিদ্র জেলে সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে দেখেন সমুদ্রে প্রচুর তিমির বমি ভাসছে। তখন এগুলি দুর্গন্ধময় ছিল , কারণ তিমির বমিথেকে প্রচুর দুর্গন্ধ বের হয়। এটি বহু বছর ধরে শুকিয়ে শক্ত পাথর হলে এটির থেকে সুন্দর গন্ধ ছারে। গত ২০ বছর ধরে দরিদ্রতার সঙ্গে যুদ্ধ করে এবার তারা হয়ে গেলেন কোটি প্রতি। এবার থেকে নীলতিমির খেলা ছেড়ে নেবে পর তিমির বমি খুঁজতে।  কে

শয়তানের বাইবেল (Codex Gigas)

ছবি
         পৃথিবীর সবথেকে বড় হাতে লেখা বই " codex gigas " (কোডেক্স জিগাস) , বইটি ৩ ফুট লম্বা এবং এর ওজন ১৬৫ পাউন্ড , যা গাধা বা খচ্চরের চামড়ার উত্তর লিখিত। বইটা মোট ৬০০ পাতার। বইটিকে  এক স্থান থেকে অন্ন স্থানে নিতে কমপক্ষে ২ জন ব্যক্তির প্রয়জন। এটি    900 মিলিমি লম্বা, 505 মিমি প্রশস্ত এবং উঁচু ওজন 75 কিলোগ্রাম। বইটি ল্যাটিন ভাষায় লেখা। ধারণা করা হয় হারমেন নিকোলাস নামের এক চার্চের সন্যাসী  এই বইটি লিখেছেন। তিনি বর্তমানের চেক প্রজাতন্ত্রের বেনেটিক গির্জার একজন সন্যাসী ছিলেন ,তিনি দুর্বল এক সময়ে একটি নিয়ম ভঙ্গ করেন। তার নিয়ম ভঙ্গের পাপের জন্য শাস্তি দেয়াহয় ,  যে একটি বদ্ধ ঘরে আজীবন নিসংগ কাটাতে হবে। হারমেন এই শাস্তি মেনে নেয়। এক সময় হারমেন অনুরধ জানায় তার পাপের শাস্তি যেন কম করাহয়।  কিন্তু তার জন্য হারমেনকে শর্ত দেয়া হয় যে তার অর্জিত জ্ঞন দিয়ে মানুষের কল্লানের জন্য এক রাতেই একটি বই লিখতে হবে। যে বইয়ে সৃষ্টি কর্তার গুনগান থাকবে। মানুষের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানও থাকবে। হারমেন তাতে রাজি হয়ে যায়।  হরমনকে দেওয়া হয় বই লেখার জন্য যাবতীয় উপকরণ। কালী আর খচ্চরের চামড়া। এক সন্ধ্যায় তি

নবযৌবন

ছবি
                                মানুষের যৌবন কত অস্থির ও অস্থায়ী। আসতে না আসতেই ভোগবাসনা অপূর্ন রেখেই ব্যধিগ্রস্ত দেহকে ছেড়ে সে চলে যায়। যৌবনকে ধরে রাখা  মানুষের কত কালের ইচ্ছে। । কত কালের স্বপ্ন। কিন্তু কিছুতেই তা সম্ভব হয় না। যৌবন চলেই যায়।                                             যুগোশ্লভিয়ার কুঞ্জ পর্বতে একটি ঝর্ণা আবিষ্কার হয়েছে যার জল "নব যৌবন রসায়ন " . এই ঝর্ণার খবর তুর্কের প্রাচীন পাশারা জানতেন। কেউ কেউ শত-সহস্র বেগম নিয়ে ঐ ঝর্ণার কাছে কাছি  থাকতেন। জীবন ভোগের জন্য এর জল বাদশাদের খুব কাজে লাগত। ঝর্ণার পাশের গ্রামের লোকরাও এর খবর জানে। তাদের ভাষায় এর জলের নাম মুস্কা ভোদা অর্থাৎ পৌরুষ রসায়ন। তাদের মতে ইহা পরিবারে শান্তি আনে। এই ঝর্ণার জল পান করলে পুরুষের রতিশক্তি বাড়ে ,স্ত্রীলোকদের স্নায়ুদৌর্বল্য ,অনিদ্রা,রক্তের উচ্চচাপ ,যকৃতের ও হজমের গোলযোগ কম হয়। ইতিমধ্যেই এই খবর সকলেই জেনে গেছে।                                               এসোসিয়েশন ফর স্ট্রাগল এগেনস্ট ওল্ড এজ "মুস্কা ভোদার "একুশ লক্ষ লিটার জল লিটার প্রতি মোটা অঙ্কে কিনতে চেয়েছিলেন। নানা দেশ

তিল

ছবি
            কপালের বাম পশে ও নাকের উপরে তিল থাকলে দৈবধন ও যশলাভের সম্ভাবনা । চোখের নিচে তিল অধ্যবসায়ীর চিহ্ন। গণ্ডস্থলে তিল থাকলে কখনোই ধনশালী হয় না। নিন্ম ও উপর ঠোঁটে তিল বিলাসিতার ও প্রেমিকতার চিহ্ন। কন্ঠের তিল বিবাহ দ্বারা ধনলাভের প্রকাশ করে।  বক্ষস্থিতঃ তিল স্থূলদেহ ও ভাগ্যের পরিচয়। দক্ষিণ পিঞ্জরস্থ তিল হীন বুদ্ধির  চিহ্ন। উদরে তিল পেটুক ও স্বার্থপরের চিহ্ন। হৃদয়ের বিপরীত দিকে তিল নৃশংসতার চিহ্ন। দক্ষিণ বাহুর তিল দৃঢ়দেহ ও ধৈর্য্যশীলতার চিহ্ন। কন্ঠস্থ তিল  ধৈর্য্যশীলতা,বিশ্বাস ও ভক্তিমানের চিহ্ন। ভ্রু-নিচের তিল জীবনব্যাপী দুঃখ - দারিদ্রের পরিচয়। ললাটেরবাম পাশের তিল (চুলের কাছে) দুঃখ ও অসৎ চরিত্রের চিহ্ন। নাসিকার দক্ষিণ পশে (চক্ষুর কাছে ) তিল দীর্ঘজীবীর  , ধনবান এর চিহ্ন। নাসিকার বাম পাশের তিল নির্ধনী ,অপব্যয়ী ও মূর্খতার পরিচয়। বক্ষস্থলের মধ্যম তিল বিদ্বান ও কবিত্ব শক্তির চিহ্ন। দক্ষিণ পদের তিল  জ্ঞনের পরিচয়। বাম গলার তিল দাম্পত্য - প্রেমে সুখের চিহ্ন। কানের মধ্যের তিল ভাগ্য ও যোশের চিহ্ন। *জার্ম্মান জোতিষি  থেকে নেওয়া কমেন্ট করতে ভুলবেন না