পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ফ্রিডা (পুলিশের কুকুর )ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করছে মানুষকে (video)

ছবি
মেক্সিকো সেনার ক্যানি ইউনিটের (কুকুর বিভাগ) সদস্য ফ্রিডা। পাঁচ বছরের চাকরি জীবনে বিভিন্ন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ৫২ জনকে উদ্ধার করেছে । মঙ্গলবার মেক্সিকো ভূমিকম্পে ভারী ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে। ভূমিকম্পের পরথেকে উদ্ধারকারীদের সঙ্গে পা মিলিয়ে এক নাগাড়ে উদ্ধারের কাজ করে চলেছে ফ্রিডা। সামনের দু পায়ে বুট , পরণে জ্যাকেট , চোখে গগলস। সতর্ক নজর, কোথাওকি নড়ে উঠল মাটি ?   ভেঙে পড়া ইস্তুপের মধ্যে নাক ঢুকিয়ে এক মনে - প্রাণের খোঁজ করেচলেছে ফ্রিডা। মেক্সিকোয় মঙ্গলবারের ভূমিকম্পের পর উঁদ্ধারকাজে  যোগ দিয়েছে সেনার ১৫টি কুকুর। সেই দলের সেলিব্রেটি ফ্রিডা। মেক্সিকো সিটির এনরিক রেবসামেন প্রাথমিক স্কুলে ফ্রিডা উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে। প্রশিক্ষক আরাউজ সালিনাস জানিয়েছেন ,বুধবার স্কুলে ঢুকে বেশ কিছুক্ষন খোজাখুজির পর ক্লান্ত হয়ে পরে সে। তবে জল খেয়ে আর সামান্য বিশ্রাম করে কেটে যায় ক্লান্তি। গত কাল ফের প্রাণের সন্ধানে দুই সহকর্মী এভিল ও ইকোর সঙ্গে স্কুলের একটি ভাঙা ঘরে উদ্ধারকার্য শুরু করে। কোনও দেহে প্রাণের সাড়া পেলে এক সঙ্গে চিৎকার শুরু করে তারা। আর দেহটি প্রাণহীন টের পেলে চুপ করে যায় তারা। ধ্বংসস্তূপের গভীরে অনেক স

চালাকির দ্বারা রোগা হওয়া অসম্ভব

ছবি
পূজর নতুন কাপড়ে   নির্মেদ ,সুঠাম বা তথাকথিত "সেক্সী" নিজেকে কেনা দেখতে চায়। যারা কাজের চাপে সারা বছর সময় পায়না তারা উৎসবের প্রাক মুহূর্তে খোজেন ঝট -পট  মেদ ঝরাবার জাদু দণ্ডের। সারাবছর যিনি থক থকে চিজভরা বার্গারের স্বাদে মজে ছিলেন। চকলেট বা কেক দেখলে যার ভেতরের বাচ্চাটা জেগে উঠত , সে পুজোয় কেনা নতুন স্লিভলেজ ড্রেস পড়তে গিয়ে আবিষ্কার করে অবিশ্বাস্য পেল্লায় হাত আর ভুড়িটাকে। তখনি চট জলদি প্রতিকারের আশায় প্রাণ হাঁক পাক করে। পুজোর আগেই রাতারাতি ফল পাওয়ার জন্য অনেকেই ভিড়করে "ফিটনেস সেন্টারে ", জিমে ,ডায়েটিশিয়ানের চেম্বারে। এটা  অনেকটা সারা বছর ফাঁকি মেরে পরীক্ষার আগের দিন পড়তে বসার মতন। বান্ধবীর পাশে নিজেকে মান্নানসই করতে বা শর্ট ড্রেসে নিজে আকর্ষক দেখার লোভ সকলের আছে। ওজন কমিয়ে শরীরটা সুঠাম করে তোলার মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা আছে।      কিন্তু পুজর জন্য চট জলদি রোগা হওয়ার উচ্চাকাঙ্খায় অনেকেই বিপদে পড়েন। কাগজের বিজ্ঞাপন দেখে বিপুল অর্থ খরচের চক্করে পড়েন।কেউ কেউ আবার ফ্যাট বার্নার পিল বা অসুধ খেতে শুরু করেন। আবার অনেকেই পুজর ঠিক আগেই নেট ঘেঁটে শুদু স্যালাড খেয়ে বা সকাল

এভারেস্টের বর্তমান উচ্চতা মাপবে নেপাল (video)

ছবি
নেপাল ও চিনের সীমান্ত বরাবর বিস্তৃত এভারেস্ট পর্বত। নেপালে পৃথিবীর এই শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপাধারী এভারেস্ট ও ১৪টি আট হাজারি শৃঙ্গ রয়েছে। যদিও  নেপাল কখনো মেপে দেখেনি এভারেস্টের উঁচু শিখরকে। ১৯৫৪ সালে ভারতের নির্ধারিত মাপ ৮৮৪৮ মিটারকে মান্নতা দিয়ে এসেছে তারা। এভারেস্টের উচ্চতা নিয়ে যখন বিতর্ক শুরু হয়েছে, নেপাল এবার নিজেই  মাপজোক করতে চলেছে দ্যা গ্রেট এভারেস্টের। ২০০৫ সালে চিনের দাবি এভারেস্টের উচ্চতা ৮৮৪৪ মিটার। ১৯৯৯ সালে "  ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটি " ও "বস্টন মিউজিয়াম অব সায়েন্স " কৃতিম উপগ্রহের দ্বারা বিশেষ প্রযুক্তিতে মেপে দেখেছিল এভারেস্টের উচ্চতা ৮৮৫০মিটার। ২০১৫ সালের ৭.৮ তীব্রতার ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর থেকে আবার বিতর্ক শুরু হয় এভারেস্টের উচ্চতা নিয়ে।অনেকেই দাবি করেন এভারেস্টের উচ্চতা আর আগের মতন নেয়।,তা কিছুটা কমেছে। বিখ্যাত "হিলারি স্টেপ"ও আর নেই। ভূমি কম্পে ধসে গেছে এভারেস্টের ওই বিখ্যাত চূড়াটি। বদলে গেছে এভারেস্টের পুরাতন চেহারা। এসবের উত্তর খুঁজতে সমীক্ষা করবে নেপাল নিজেই। এবার নেপাল নিজেই মাপবে এভারেস্টকে। নেপালের সমীক্ষা দফতরের ডিরেক্ট

Match Stick Durga Art

ছবি
                     

স্তন ক্যান্সারের চালাকি পূর্ণ বিজ্ঞাপন

ছবি
       প্রতি বছরের অক্টোবর মাস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্তন ক্যান্সার সচেতনতা মাস। বিভিন্ন কোম্পানি খুবই চালাকিরর সঙ্গে স্তন ক্যান্সার সচেতনতার বিজ্ঞাপন দেয় ,তারই কিছু পোস্ট করলাম।                            সকলেই   জানেন যে স্তন ক্যান্সার একটি সম্ভাব্য মারাত্মক রোগ যা মহিলাদের মধ্যে মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ, কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ ক্যান্সার এর লক্ষণ গুলি ও প্রাথমিক  স্ব-পরিদর্শনের কৌশলগুলির সন্মন্ধে  অজ্ঞ,  যা নারীদেরকে ক্যান্সার সনাক্ত করতে সহায়তা করে।  পাশাপাশি প্রাথমিক সনাক্তকরণ এবং চিকিত্সা সম্পর্কে ব্যাপক তথ্য, জাতীয় স্তন ক্যান্সার ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইটে পরিদর্শন করা হয়।

জঞ্জালের জি স টি ১৮%

ছবি
                            দেশ জুড়ে বাড়তে চলেছে জঞ্জাল। হ্যা , এতদিন রিসাইকেল এর জন্য আপনার ঘরের যে শিশি -বোতল ,কাগজ আপনি বিক্কিরি করতেন তার দাম কমতে চলেছে। আপনার ফেলেদেয়া শিশি -বোতলের উপর জি স টি ১৮% লেগে গেছে। আর এই রিসাইকেল থেকে যে নতুন সিসি-বোতল তৈরী হবে তার জি স টি ৫% ., ফেলেদেওয়া ওই জঞ্জাল যাদের রোজগারের মধ্যম ছিল তারা পড়েছে মুস্কিলে। দেশ জুড়ে কয়েক লক্ষেরও বেশি মানুষ এই পেশার  সঙ্গে যুক্ত। প্রত্যেকের মাথায় হাত। ফেলে দেওয়া জঞ্জালে  ১৮% জি স টি   দিতে হবে তাদের। আগে এই জঙ্গলের উপর কোন টেক্স ছিল না। নূতন বোতল বা নতুন জুতোর টেক্স ৫% যখনি ইটা ব্যবহার অজগ্য জঞ্জাল এর জি স টি ১৮% ,রিসাইকেল পেলাস্টিকের উপর ১২%-১৮% ,পেট বোতল ১২% জি স টি লাগানো হয়েছে। প্রায় ১৬ থেকে ২০ লক্ষ লোক এই জঞ্জাল এর ব্যবসায় যুক্ত আছে। ৭৫০০ জঞ্জাল প্রসেসিং ইউনিট আছে। ওই কাবারীরা পুরো দেশ জুড়ে এই জঞ্জাল কিনে বা জোগাড় করে রিসাইকেল প্রসেসিং এর জন্য পাঠায়। এই জি স টি চালু হওয়ার পরথেকেই ওই রিসাইকেল পেলাস্টিকের দাম বেড়ে গেছে। যারা এই রিসাইকেল প্লাস্টিক কিনতো তাদের জন্য ইটা আর লাভ জনক বিজনেস হচ্ছেনা। বরঞ্চ লস হচ্ছে।

তিমির বমি

ছবি
                                          বমি শব্দটা শুনলে সকলেরই গা গিনগিন করে ওঠে। সেই বোমিরই দাম হতে পারে ২০ লক্ষ টাকা ! শুনে চমকে গেলেনতো। এ বমি যাতা বমি নয় এ বমি তিমির বমি। তিন ওমনি জেলে সমুদ্রের উপর ভাসমান তিমির বমি পেয়ে উল্লাসিত। তারা মাছ ধরা ছেড়ে তিমির বমি সংগ্রহ করতে সুর করে তারা ৮০ কেজি তিমির বমি সংগ্রহ করে। যার দাম ২৫ লাখ মার্কিন ডলার। এই খবর Indian Express -এ প্রকাশিত হয়। তবে তিমির বমির দাম এত কেন? তমির বমি থেকে তৈরী হয় সবথেকে দামি  সুকন্ধি। বিশ্বের সুগন্ধি প্রস্তুত কারক সংস্থার কাছে তিমির বমির চাহিদা প্রচুর। কারণ এর থেকে তৈরী হয় খুব দামি সুগন্ধি এবং এটি পায়াও দুস্কর। তিমির বমিকে ইংরেজিতে  অম্বারগ্রিস (Ambergris) বলা হয়। ওমানি ওই দরিদ্র জেলে সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে দেখেন সমুদ্রে প্রচুর তিমির বমি ভাসছে। তখন এগুলি দুর্গন্ধময় ছিল , কারণ তিমির বমিথেকে প্রচুর দুর্গন্ধ বের হয়। এটি বহু বছর ধরে শুকিয়ে শক্ত পাথর হলে এটির থেকে সুন্দর গন্ধ ছারে। গত ২০ বছর ধরে দরিদ্রতার সঙ্গে যুদ্ধ করে এবার তারা হয়ে গেলেন কোটি প্রতি। এবার থেকে নীলতিমির খেলা ছেড়ে নেবে পর তিমির বমি খুঁজতে।  কে

শয়তানের বাইবেল (Codex Gigas)

ছবি
         পৃথিবীর সবথেকে বড় হাতে লেখা বই " codex gigas " (কোডেক্স জিগাস) , বইটি ৩ ফুট লম্বা এবং এর ওজন ১৬৫ পাউন্ড , যা গাধা বা খচ্চরের চামড়ার উত্তর লিখিত। বইটা মোট ৬০০ পাতার। বইটিকে  এক স্থান থেকে অন্ন স্থানে নিতে কমপক্ষে ২ জন ব্যক্তির প্রয়জন। এটি    900 মিলিমি লম্বা, 505 মিমি প্রশস্ত এবং উঁচু ওজন 75 কিলোগ্রাম। বইটি ল্যাটিন ভাষায় লেখা। ধারণা করা হয় হারমেন নিকোলাস নামের এক চার্চের সন্যাসী  এই বইটি লিখেছেন। তিনি বর্তমানের চেক প্রজাতন্ত্রের বেনেটিক গির্জার একজন সন্যাসী ছিলেন ,তিনি দুর্বল এক সময়ে একটি নিয়ম ভঙ্গ করেন। তার নিয়ম ভঙ্গের পাপের জন্য শাস্তি দেয়াহয় ,  যে একটি বদ্ধ ঘরে আজীবন নিসংগ কাটাতে হবে। হারমেন এই শাস্তি মেনে নেয়। এক সময় হারমেন অনুরধ জানায় তার পাপের শাস্তি যেন কম করাহয়।  কিন্তু তার জন্য হারমেনকে শর্ত দেয়া হয় যে তার অর্জিত জ্ঞন দিয়ে মানুষের কল্লানের জন্য এক রাতেই একটি বই লিখতে হবে। যে বইয়ে সৃষ্টি কর্তার গুনগান থাকবে। মানুষের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানও থাকবে। হারমেন তাতে রাজি হয়ে যায়।  হরমনকে দেওয়া হয় বই লেখার জন্য যাবতীয় উপকরণ। কালী আর খচ্চরের চামড়া। এক সন্ধ্যায় তি

নবযৌবন

ছবি
                                মানুষের যৌবন কত অস্থির ও অস্থায়ী। আসতে না আসতেই ভোগবাসনা অপূর্ন রেখেই ব্যধিগ্রস্ত দেহকে ছেড়ে সে চলে যায়। যৌবনকে ধরে রাখা  মানুষের কত কালের ইচ্ছে। । কত কালের স্বপ্ন। কিন্তু কিছুতেই তা সম্ভব হয় না। যৌবন চলেই যায়।                                             যুগোশ্লভিয়ার কুঞ্জ পর্বতে একটি ঝর্ণা আবিষ্কার হয়েছে যার জল "নব যৌবন রসায়ন " . এই ঝর্ণার খবর তুর্কের প্রাচীন পাশারা জানতেন। কেউ কেউ শত-সহস্র বেগম নিয়ে ঐ ঝর্ণার কাছে কাছি  থাকতেন। জীবন ভোগের জন্য এর জল বাদশাদের খুব কাজে লাগত। ঝর্ণার পাশের গ্রামের লোকরাও এর খবর জানে। তাদের ভাষায় এর জলের নাম মুস্কা ভোদা অর্থাৎ পৌরুষ রসায়ন। তাদের মতে ইহা পরিবারে শান্তি আনে। এই ঝর্ণার জল পান করলে পুরুষের রতিশক্তি বাড়ে ,স্ত্রীলোকদের স্নায়ুদৌর্বল্য ,অনিদ্রা,রক্তের উচ্চচাপ ,যকৃতের ও হজমের গোলযোগ কম হয়। ইতিমধ্যেই এই খবর সকলেই জেনে গেছে।                                               এসোসিয়েশন ফর স্ট্রাগল এগেনস্ট ওল্ড এজ "মুস্কা ভোদার "একুশ লক্ষ লিটার জল লিটার প্রতি মোটা অঙ্কে কিনতে চেয়েছিলেন। নানা দেশ

তিল

ছবি
            কপালের বাম পশে ও নাকের উপরে তিল থাকলে দৈবধন ও যশলাভের সম্ভাবনা । চোখের নিচে তিল অধ্যবসায়ীর চিহ্ন। গণ্ডস্থলে তিল থাকলে কখনোই ধনশালী হয় না। নিন্ম ও উপর ঠোঁটে তিল বিলাসিতার ও প্রেমিকতার চিহ্ন। কন্ঠের তিল বিবাহ দ্বারা ধনলাভের প্রকাশ করে।  বক্ষস্থিতঃ তিল স্থূলদেহ ও ভাগ্যের পরিচয়। দক্ষিণ পিঞ্জরস্থ তিল হীন বুদ্ধির  চিহ্ন। উদরে তিল পেটুক ও স্বার্থপরের চিহ্ন। হৃদয়ের বিপরীত দিকে তিল নৃশংসতার চিহ্ন। দক্ষিণ বাহুর তিল দৃঢ়দেহ ও ধৈর্য্যশীলতার চিহ্ন। কন্ঠস্থ তিল  ধৈর্য্যশীলতা,বিশ্বাস ও ভক্তিমানের চিহ্ন। ভ্রু-নিচের তিল জীবনব্যাপী দুঃখ - দারিদ্রের পরিচয়। ললাটেরবাম পাশের তিল (চুলের কাছে) দুঃখ ও অসৎ চরিত্রের চিহ্ন। নাসিকার দক্ষিণ পশে (চক্ষুর কাছে ) তিল দীর্ঘজীবীর  , ধনবান এর চিহ্ন। নাসিকার বাম পাশের তিল নির্ধনী ,অপব্যয়ী ও মূর্খতার পরিচয়। বক্ষস্থলের মধ্যম তিল বিদ্বান ও কবিত্ব শক্তির চিহ্ন। দক্ষিণ পদের তিল  জ্ঞনের পরিচয়। বাম গলার তিল দাম্পত্য - প্রেমে সুখের চিহ্ন। কানের মধ্যের তিল ভাগ্য ও যোশের চিহ্ন। *জার্ম্মান জোতিষি  থেকে নেওয়া কমেন্ট করতে ভুলবেন না 

মানুষের চিড়িয়াখানা

ছবি
এমন একটি  চিড়িয়াখানা যেখানে  মানুষ মানুষকে দেখতে যায়।,হ্যা ঠিক শুনেছেন ,কালো মানুষ গুলোকে খাঁচায় বন্দীকরে সাদা মানুষরা টিকিটকেটে দেখতে আসছে। লক্ষ লক্ষ মানুষের ভিড় , কালো মানুষগুলোকে প্রয়োজনে অপহরণ করে অভিনয় করানো হচ্ছে। কালো মানুষ গুলোকে পশুর মতন ব্যবহার করা হচ্ছে। 1800 এর দশকের শেষভাগে 1900-এর দশকের দিকে  ইউরোপীয়রা প্যারিসের মতো শহরগুলিতে "মানব চিড়িয়াখানা" তৈরি করেছিল।  হামবুর্গ, জার্মানি; এন্টওয়ার্প, বেলজিয়াম; বার্সেলোনা, স্পেন; লন্ডন; মিলান; ওয়ার্সা, পোল্যান্ড; সেন্ট লুইস; এবং নিউ ইয়র্ক সিটিতে  এই জনপ্রিয় কালো মানুষের  প্রদর্শনী হত ,  আজকের দিনে একটি চিড়িয়াখানায় পশুদের অনুরূপ কালো মানুষগুলি সাধারণত দরজায় এবং খাঁচার ভিতরে বসবাসের জন্য বাধ্য করা হত । কিছু কালো মানুষকে অপহরণ করা হত   মানুষের চিড়িয়াখানায়  প্রদর্শিত হবে বলে । তাদের অনেকেই এক বছরের মধ্যেই  মৃত্যুবরণ করত।   দর্শকদের একটি বড় সংখ্যা প্রতিদিন প্রতিটি শহরে এই প্রদর্শনীতে  উপস্থিত হতেন । উদাহরণস্বরূপ, প্যারিসের ওয়ার্ল্ড ফেয়ারে একটি মানব চিড়িয়াখানায়  কালো মানুষ দেখার জন্য মাত্র ছয় মাস

ব্রক্ষ্ম (ॐ )

ছবি
                                           গীতায় বলা হয়েছে যে ॐ  একাক্ষর  ব্রক্ষ্ম , অর্থাৎ ব্রক্ষ্ম এর বাচক। সাধারণত ভগবান,গড ,আল্লা বলতে যাকে বুঝি  এসব কোন শব্দের দ্বারাই  তাঁর ঠিক পরিচয় দেওয়া যায় না , শুদুমাত্র তার একটা দিক  নির্দ্দেশ করা যায়, কিন্তু অন্য দিক গুলি বাকি পরে যায়। তাইতো ধর্মে ধর্মে এতো ভেদ ,এতো দ্বন্ধ। বেদে যাকে ব্রক্ষ্ম বলা হয়েছে তাকে ॐ শব্দের দ্বারা নির্দেশ করা হয়েছে।                            অ  উঁ  ম এবং বিন্দু এই চারটি ধ্বনির সংযোগে ॐ উচ্চারিত হয়। ব্রক্ষ্ম এর চারটি অবস্থা।  একেকটি অবস্থার জন্য এক একটি ধ্বনি। মাণ্ডুক্য উপনিষদে  ব্রক্ষ্ম এর সেই রূপ বর্ননা দেওয়া হয়েছে -----                                                ॐ  মিত্যেতদক্ষর মিদং সর্ব্বম। সর্ব্বং হ্যেতেদ ব্রক্ষ্ম ,                                                 অযামাত্মা ব্রক্ষ্ম। সোহায়মাত্মা চতুষ্পাদ:                          ॐ  শব্দের দ্বারা ব্রক্ষ্মকেই বুঝায়  - ভূত , ভবিষ্যৎ , বর্তমান জগতের এই সকলি ব্রক্ষ্ম। ভূত, ভবিষৎ ,জগৎ এ সবই আমাদের পরিচিত ,এই সকলকে ব্রক্ষ্ম বলাহলে তাতে আমরা ব্রক্ষ্মে

বাঁদর তুলো নিদের সেলফি (video)

ছবি
                    সেলফি তুলতে কেনা ভালো বাসে , কিন্তু বাদর হা ঠিক শুনেছেন ।হাতে কেমেরা পেয়ে দাঁত  বেরকরে জঙ্গলেই তুলে ফেললো  সেলফি ,প্রায় বিলুপ্ত প্রজাতির এক বাঁদর -নারুতো। ২০১১ সালে ইন্দোনেশিয়ার সুলাওয়েসি দ্বীপে ছবি তুলছিলেন ব্রিটিশ ফটোগ্রাফার ডেভিড স্লেটার। হঠাতি হাতে ক্যামেরা পেয়ে বিলুপ্ত প্রায় ঝুঁটিওয়ালা প্রজাতির এক বাঁদর -নারুতো নিজের কয়েকটি ছবি তুলে ফেলে। সুদু তাইনয় আরো তুলেছিল তার পরিবারেও কয়েকটি ছবি।                                                                                                     ডেভিড স্লেটার সেই ছবি তার কোম্পানি ওয়াইল্ড লাইফ পার্সোনালিটিস লিমিটেড এবং সেলফ পাবলিসিং পেলাটফ্রম ব্লুরব -এ ছাপার পরেই বাঁদরের ওই সেলফির স্বত্ব কার তা নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। ডেভিড স্লেটার দাবি করেন ,ক্যামেরা আমার তাই ছবির কপিরাইট আমার। ২০১৫ সালে ওই বাঁদরদের হয়ে একটি আইনি লড়াই শুরু করেছিল পেটা। পেটার দাবি ,ছবিগুলি থেকে যে অর্থ উপার্জন হবে তার কিছুটা ওই নারুতো নামে বাঁদরটির স্বার্থে দিতে হবে। টানা দু-বছর আইনি লড়ায়ের পর দুপক্ষ একটি মীমাংসায় এসেছেন।  দু- পক্ষই রাজি হয়ে

মুঘলরা ডাকাত

ছবি
                          উত্তর প্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী দীনেশ দেশাই মঙ্গলবার লখনউয়ে এক অনুষ্ঠানে মোগলদের ডাকাত বলে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন , তিনি মনেকরেন মোগলরা এ দেশের ঐশ্বর্য লুঠ করতে এসেছিলো , তাঁরা  আমাদের পূর্বসূরি না। ভারতের ইতিহাসে তাঁদের জায়গা নেই। তাঁর  ইচ্ছা উত্তর প্রদেশের সরকার ইতিহাসের নতুন পাঠ্যক্রম তৈরী করুক।  যাতে সুদু আধুনিক যুগের ইতিহাস থাকবে।  

সগোত্র বিবাহের সম্ভাব্য বিপদ

ছবি
                   সগোত্র বিবাহ শাস্ত্রে নিষিদ্ধ। কিন্তু আজকাল অনেকে প্রেমে পড়ে সগোত্র বিবাহে আবদ্ধ হচ্ছেন। তাদের সন্তান-সন্ততির মধ্যে তেমন কোন দোষ দেখা যাচ্ছে না।  অনেক ক্ষেত্রে বরং ভাল ফল দেখা যাচ্ছে।  সগোত্র বিবাহ ছাড়া যে-সকল নিকট আত্মীয়ের মধ্যে বিবাহ শাস্ত্রসম্মত নয় , সে সকল ক্ষেত্রেও সম্পন্ন বিবাহের ফল খারাপ হচ্ছে না।  ইহাতে অনেকের মন থেকে নিকটস্থিত রক্তের ভয় কমে যাচ্ছে ! সগোত্র বিবাহের প্রতি বিরূপ মনোভাবকে অনেকে কুসংস্কার বলে মনে করছেন।                   কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মুখে যে সকল কথা মাঝে মাঝে শোনা যায় তাতে সত্য সত্যই ঋষিবাক্যের কথা স্মরণ করতে হয়। সম্প্রতি একটি দম্পতির কথা জানা গেল যাদের তিনটি সন্তান জন্মের কয়েক বছরের মধ্যে মারা গিয়েছে থেলাসেমিয়া রোগে ।  অথচ ওদের বিবাহ সগোত্র বিবাহ  নয় ,শাস্ত্র নিষিদ্ধ নিকট আত্মীয়ের মধ্যেও নয়।  - যদিও স্ত্রী স্বামীর মায়ের দিকের দূর সম্পর্কীয়। এই দূর সম্পর্ক টুকুই এহ্মেত্রে বিপদের কারণ হয়েছে। পৃথিবীর অনেক প্রখ্যাত চিকিৎসকদের  কাছে কলকাতা ট্রপিক্যালের ড: যে.বি.চট্টোপাধ্যায় এর চেষ্টায় কেসটি উপস্থাপিত হয়েছিল কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যা

25 ঘন্টায় হবে এক দিন

ছবি
                 ক্যালিফোর্নিয়ার বোডেগা  মেরিন ল্যাবরোটরিতে জলজ প্রাণী নিয়ে গবেষণা করছেন বিজ্ঞানী রিচার্ড বারকার। তাঁর গবেষণাগারের কৃতিম সমুদ্রে " পলিয়েপড" নামে এক শ্রেণীর জলজ জন্তুর খোলসের উপর লক্ষ্য করেন ক্যালসিয়ামের দরুন এক রকমের রেখার সৃষ্টি হয়।  তিনি ধৈর্য্য ধরে লক্ষ্ম করলেন যে এক বছর পূর্ন হলেই রেখার সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে ৩৬৫ অর্থাৎ প্রতিদিন একটি করে রেখার সৃষ্টি হচ্ছে।  উৎসাহিত হয়ে বিজ্ঞানী বারকার সমুদ্রের গভীরে তল্লাসী চালিয়ে সংগ্রহ করলেন প্রাচীন পলিয়েডের দেহের আবরণ।  প্রায় ৮ কোটি বছর পূর্বেকার।  গুনে দেখলেন তাঁর গায়ের রেখার সংখ্যা ৩৭৬ টি।  অর্থাৎ তখন দিন হত ২৩ ঘন্টায়র কাছাকাছি সময়ে। এর চাইতে আরো প্রাচীন দেহাবরণ সংগ্রহ করে দেখলেন বছরে দিনের সংখ্যা ৩৯৯ অর্থাৎ দিন হাত প্রায় ২২ ঘন্টায়।  অতএব বিজ্ঞানী বারকার প্রমান করতে চাইছেন যে ক্রমশ দিনের দৈঘ্য  বাড়ছে। এর ফলে আগামী কালের মানুষ হয়ত একদিন ২৪ ঘন্টাকে পিছনে ফেলে ২৫ ঘন্টায় এক দিনের হিসাব করবেন।  তারপর বাড়তে বাড়তে হয়ত একদিন হবে ৫০ ঘন্টায় ,তারপর হয়ত ছয় মাস ধরে চলবে রাত আর ছয় মাস ধরে দিন !                                

খুঝরোর খোঁচা

ছবি
                         নোট বাতিল ,আধার কার্ড ,আধার লিঙ্ক ,ব্যাঙ্ক আকাউন্ট এসবের ঝামেলা ঘাড় থেকে নাবতে না নেভাতে  খুঁঝড়োর ঝামেলায় জেরবার সাধারণ মানুষ। বছর দুয়েক আগেও ঝগড়াঝাঁটি  হাতাহাতি হয়েছিল শহর জুড়ে। এখন আবার বাজার ছেয়ে গেছে খুঁঝরতে । এক,দুই,পাঁচ,দশ টাকার খুঁঝরো সবার পোকোট ঝাঁন ঝাঁন করছে। খুঁঝরো বের করলেই মিলছে মুখ ঝামটানি , ফ্রীরির  অপমান। যেটা আগে খুঁঝরো নাদিলে মিলতো। খুঁঝরো বেশি জমেগেলে নোট দিচ্ছে না কেও। ভোগান্তি ব্যাংকে গেলেও। ব্যাঙ্ক গুলিতে খুঁঝরো পয়সা গোনার মেশিন নেয়।  যার ফলে ব্যাঙ্ক গুলিতেও মিলছে না সুরাহার পথ।যারা এতদিন ভাণ্ডারে হাজার হাজার টাকা জমাতেন তাদের কপালে হাত , পুজর সময় এই সব খুঁঝরো কে করে দেবে নোট।  হওয়াতে কথা উড়ছে ভিকারীরা ও নাকি এক , দু টাকার খুঁজারো  দেখলে মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছে। 

সমকামী বিবাহ ভোট অস্ট্রলিয়ায়

ছবি
             অস্ট্রলিয়ার প্রধান মন্ত্রী ম্যালকম টার্নবুল দেশের বিবাহ আইনে  সমকামী বিবাহর জন্য শিঘ্রই  গণভোট আয়জন করছেন। এর আগেই সমকামী বিবাহের সমর্থনে ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ সিডনিতে একত্রিত হয়েছিলেন। সেই সমাবেশে  টার্নবুল উপস্থিত থেকে সমকামী বিবাহের পক্ষে সমর্থন জানান। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বিরোধী দলনেতা বিল শর্টেন . এই বিষয়ে অস্ট্রলিয়ার জনমত নেওয়া হচ্ছে । ডাকযোগে এই ভোট হবে।  ভোটে  বেশি সমর্থন পেলে অস্ট্রলিয়ায় সমকামী বিবাহকে বৈধ বলে গণ্য করা হবে।সম্ভবত  ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ভোট শুরু হবে ফল বেরোবে নভেম্ভরে।