পোস্টগুলি

2020 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

মিসকল প্রতারণা ! সাবধান।One Ring Missed Call SCAM

ছবি
   বর্তমান সময়ে আমরা মোবাইল ছাড়া এক পাও চলতে পারিনা। সারাদিন আমরা মোবাইলে কথা,গেম আরো কতকিছু করছি। কিন্তু একটু সাবধান আপনি পড়তে পারেন প্রতারকের ফাঁদে। আপনিকি Wangiri SCAM এর নাম  শুনেছেন ? বা One Ring Cut SCAM সম্পর্কে ? হ্যা ঠিক ধরেছেন এটি একবার রিং হয়ে কেটে যাওয়া প্রতারণা। মোবাইলে একটি কল হয়ে কেটে যাওয়া হয়তো আপনি অনেক সময় লক্ষ করেছেন। হয়তো আপনিও প্রতারণায় ফেঁসেছেন আপনি জানেননা। চলুন জেনেনিই  Wangiri SCAM বা One Ring Cut প্রতারণা সম্পর্কে।  Wangiri একটি জাপানি শব্দ আর এই One Ring Cut প্রতারণা শুরু হয়েছিল জাপান থেকে আর তা ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পরে সারা পৃথিবীতে। আপনি হয়তো লক্ষ করেছে অদ্ভুত কিছু নাম্বার থেকে একটি রিং হয়েই কল কেটে গেছে। নাম্বার গুলি +৬৭ বা + ৭৭, +২৩৪ এমন সব অদ্ভুত নাম্বার থেকে কল আসে।কল গুলি প্রতারকরা কম্পিউটারের মাধ্যমে করে থাকে। প্রতারকরা রেন্ডমলি কলগুলি করে ছেড়ে দেয়। আপনি যদি ভুল করে নাম্বার গুলিতে কল করেন পড়বেন বিপদে। আপনার নাম্বার যদি প্রিপেড হয় তাতে হয়তো কিছু টাকা যাবে কিন্তু পোস্টপেড কানেকশান হয় মাসের শেষে মোটা অংকের  বিল আসবে।   আপনি নাম্বার গুলিতে কল করলে হয়তো দেখবেন

একটি প্রতারণার গল্প, পড়ুন আর সাবধান হয়েযান।

ছবি
  এটি একটি গল্পনা, সত্যি ঘটনা।গল্পটা এইকারণে আপনাদের জানাচ্ছি যাতে আপনারা সাবধান হতে পারেন। এধরণের প্রতারণা কলকাতার অলিতে গলিতে আকছার ঘটছে। তাই সাবধানতার জন্য গল্পটা পড়ুন। ইচ্ছাকরেই গল্পের সময়,স্থান,নাম বদলে দিলাম।  সন্ধে ৭ টা , সমরেশ অফিস থেকে বাড়ি ফেরার পথে নিউটাউন পেট্রল পাম্পে ঢুকেছে, বাইকে পেট্রল ভরতে। সে পেট্রল ভোরে সবে বেরোতে যাবে এমন সময় একটি ছেলে সমরেশের কাছে এসে জানায় " স্যার , লেপটপ নেবেন ?" . সমরেশ হাসিমুখে জানিয়ে দেয় " না ,লাগবেনা ". ছেলেটা : " স্যার , কমদামে লেপটপ আছে , একদম কমদামে। " সমরেশ : " না না , লাগবেনা। " ছেলেটা : " স্যার , চল্লিশ হাজারের লেপটপ পাঁচ হাজারে দেব "  সমরেশ শুনেই চমকে উঠলো। মনেমনে ভাবলো  - এমন হতে পারে ? ছেলেটা বোকা বানাচ্ছে নাতো ?  ছেলেটা বলে উঠলো -"স্যার একটু সাইডে আসুন সব বলছি " ছেলেটা সমরেসকে নিয়ে পেট্রলপাম্পের পাশেই রাস্তার ধরে একটা আলো-অন্ধকার জাগায় নিয়ে এলো। সমরেশ দেখলো এখানে আরেকটা ছেলে পাঁচটা নতুন লেপ্টপের বক্স নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ছেলেটাকে দেখেই বোঝাযাচ্ছে সে খুবই তাড়াতাড়িতে আছে। সমরেশ

আপনিকি ফেসবুক প্রেমী। সাবধান। প্রতারণা থেকে। বিস্তারিত জানতে পরুন -

ছবি
আমরা এতদিনে সকলেই জেনেগেছি সোসাল মিডিয়া একদমই বিশ্বস্ত স্থান নয়। যেকোন মুহূর্তে সাধারণ মানুষ পড়তে পারে প্রতারণার ফাঁদে। ফেসবুকের মাধ্যমে আকছার হচ্ছে প্রতারণা। কিভাবে হয় প্রতারণা ? বিভিন্ন ভাবে হতে পারে। আপনি চিন্তাও করতে পারবেননা কি কি উপায়ে আপনাকে প্রতারকরা ফাঁসাতে পারে। আজ আপনাদের এমনি কিছু সত্যিকারের ঘটনা জানাবো জেনে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন।  এই মহিলাকে দুজন ব্যক্তি ফেসবুকের কর্মকর্তা হিসাবে পরিচয় দিয়ে  বিপুল অঙ্কের লটারি জেতার টপ দেয়। মহিলা আগেথেকেই সাবধান হয়ে যায়।  এই ব্যক্তির  নাম ক্যারোল এবং তার সঙ্গে এক ব্যক্তি যোগাযোগ করছে , সে  দাবি করে যে তিনি ফেসবুকের জুকেনবার্গ এর সিও হিসাবে কাজ করছেন।  ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নে 1000 ডলার  পাঠাতে বলছে।   এমন অনেক উদাহরণ আছে নিচে কিছু দিলাম একটু পড়েনিন। এবং সাবধান হয়ে যান।  কি করণীয় :- সাবধান বাণী : ফেসবুক কোনো  "ফেসবুক লটারি" পরিচালনা করে না।"ফেসবুক লটারি"র নামে কোনো  ইমেল বা বিজ্ঞপ্তি পেলে জানবেন  সম্ভবত এটি একটি কেলেঙ্কারী।ফেসবুকের কর্মকর্তারা কখনোই ফোনকরেনা। সন্দেহ জনক কোনো লিঙ্ক-এ  ক্লিক  বা কোনও সংযুক্তি খুলবেন না,যদি এমনক

লটারী প্রতারণা ! সাবধান

ছবি
লটারীর প্রতারণা বেশ পুরাতন হলেও কিছু প্রতারক সাধারণ মানুষের সরলতার সুযোগ নিয়ে আজো চালিয়ে যাচ্ছে এই প্রতারণা। লটারীতে মোটাঅংকের টাকা পাওয়ার লোভদেখিয়ে খালি করছে সাধারণ মানুষের পকেট। এখুনি সাবধান হয়ে যান আর রক্ষা করুন আপনার কষ্টের উপার্জনকে।  কিভাবে চলে এই প্রতারণা : এই প্রতারণা প্রতারকরা নানান উপায়ে করে থাকে। এখানে কয়েকটি উপায়ের কথা আলোচনা করবো। এগুলি ভালোকরে জেনে বুঝে অন্যকেও সাবধান করুন।  প্রথমত : আপনাকে মোবাইলে sms করে এই প্রতারণায় প্রতারকরা ফাঁসাতে পারে। আপনার মোবাইলে হয়তো একটি sms এলো , অনলাইন কেনাকাটা বা রিচার্জ করার জন্য লাকি ড্রতে আপনার নাম উঠেছে আপনি জিতেছেন ৫ লক্ষ টাকা। আপনি দেখবেন যে সত্যই কিছুদিন আগে অনলাইন শপিং বা রিচার্জ করেছিলেন। আপনার বিশ্বাসকে আরো দৃঢ় করার জন্য প্রতারকরা আপনার সঠিক শপিং বা রিচার্জ তথ্য আগে থেকেই নিয়ে বসে আছে। ভুল করেও প্রতারকদের এই জালে পা দেবেননা। এভাবেই প্রচুর মানুষ সর্বশান্ত হয়েছে। দ্বিতীয়ত : ইমেইল এর মাধ্যমে আপনার কাছে নামি কোম্পানির  ইমেই আসতে পারে যে আপনি  ৫ বা ১০ বা ১ কোটি টাকা লটারিতে জিতেছেন। তাদের কন্টাক নাম্বার ও ইমেইল আইডি দেখে বোঝার উপায়নেয়

আপনিকি অনলাইন কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন ? প্রতারণা থেকে সাবধান।

ছবি
  কর্মব্যস্ত জীবনে মানুষ আজ অনলাইনেই জামা-কাপর  থেকে শুরুকরে ক্যেব বুকিং এ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। লোকডাউনে গৃহবন্দী মানুষের কাছে অনলাইন কেনাকাটা উপকারী এক জীবন অভ্যাস হয়ে উঠেছে। আজ এমন মানুষ খুঁজেপাওয়া বড়ো মুশকিল যে অনলাইনে কেনাকাটা করেননা। আর নামজাদা কিছু অনলাইন সাইটে কেনাকাটা করতেগিয়েই অনেকেই পড়ছে প্রতারকের খপ্পরে। আর লোভের বসেপড়েই খুয়াচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। একটু সচেতন হলেই সম্ভব এই প্রতারকদের এড়িয়ে যাওয়া।  কিভাবে  হয়  এই প্রতারণা  ? আপনি যখনি অনলাইনে কেনাকাটা করছেন আপনার কিছু তথ্য ওই কোম্পানী ছাড়াও অনেকের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে।এখানে উদাহরণ হিসাবে amazon কেই ধরেনিই ,  মনেকরুন আপনি amazon থেকে কিছু কাপড় জামা অর্ডার করলেন।আপনি জানেন amazon একটি বিস্বস্থ কোম্পানী। amazon আপনার একাউন্ট ডিটেলস গুপ্ত রাখতে সক্ষম হলেও কিছু তথ্য তাকে বাইরে দিতেই হয়। যেমন আপনার নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার , বুকিং তারিখ ইত্যাদি।  আপনি ভাবছেন এগুলোতো হামেশাই দিচ্ছেন , এতে ক্ষতিতো কিছু নেয়। কিন্তু এই তথ্য প্রতারকদের হাতে পড়লে যেকোনো মুহূর্তে আপনিও প্রতারিত হতেই পারেন।  কিভাবে এই প্রতারণা হতে পারে ? আপনার ঐ সকল তথ্য প্রতারকদে

অনলাইন ক্যেব বুকিংয়ে প্রতারণা ! সাবধান !

ছবি
এ এক অভিনব প্রতারণা।  সন্ধেহের্  তীর  জামতারা গ্যাং এর দিকে।কিভাবে হচ্ছে এই প্রতারণা ? সাউথ কলকাতার একটি সত্য ঘটনা যা আপনার চোখ খুলেদেবে।  মাঝরাতে এক ব্যক্তি অনলাইনে নিজের মোবাইলে একটি ক্যেব বুক করেন। কিন্তু তিনি লক্ষ করেন কিছুতেই তার ক্যেব বুক হচ্ছেনা। বাধ্যহয়ে গুগল করেন এবং সার্চ করে বের করেন ওই অনলাইন ক্যাবের কাস্টমার কেয়ারের নাম্বার। কাস্টমার কেয়ার তাকে জানায় যে -  "স্যের , আপনার আগের বুকিংয়ে কিছু সামান্য টাকা বাকি ছিল সেটা মিটিয়ে দিলেই আপনার নতুন বুকিং হবে "।  সে ভাবলো ৫-১০ টাকার ব্যেপার মিটিয়ে দিই। কিন্তু কোথায় মেটাবে ? কাস্টমার কেয়ার জানায় -   " আপনাকে একটি পেমেন্ট লিংক পাঠাচ্ছি সেখানেই পেমেন করে দিন।"।  কথামত তার মোবাইলে পেমেন্ট লিংক চলে আসে এবং সে পেমেন্টও করেদেন।  এর পরেই তার একাউন্ট থেকে কেটে নেওয়া হয় বেশকিছু টাকা। সুদু তাই নয় তার কিছু বোঝার আগেই কয়েক দফায় তার একাউন্ট থেকে কেটে নেওয়া হয় মোটা অংকের টাকা।  কিভাবে করলো ?  গুগলকে ব্যবহার করে কিছু অসাধু ব্যক্তি কাস্টমার কেয়ার নাম্বার হিসাবে নিজেদের নাম্বার সার্চইঞ্জিনের উপরে রেখেছে। যাতে সাধারণ মানুষ তাদের খপ্

এই কয়েন থাকলেই আপনি হয়েযেতে পারেন হাজার কোটি টাকার মালিক।

ছবি
পুরোটা পড়ুন। জানুন আসল সত্য।  ভিডিওতে দেখাযাচ্ছে একটি পুরাতন কয়েন , কয়েনের একদিকে রাম - সীতা এর মূর্তি আর অন্নদিকে হনুমানের মূর্তি অঙ্কিত। কোয়েনটির নিচে একটি কাপড় পাতা। উপরে সুতদিয়ে বাঁধা একটি সূচ ঝুলছে। ভিডিওর প্রথম অংশে কয়েনের উপরে সূচ গেলেই কয়েন সেটিকে নিজের দিকে  টেনে নিচ্ছে। ভিডিওর দ্বিতীয় অংশে  কয়েনের উল্ট দিকে সুচ গেলেই কয়েন সূচটিকে ঠেলে দিচ্ছে।  মজার ব্যপার হলো একদল মানুষের কথা অনুসারে এই টাকা বা কয়েনের দাম  হাজার কোটিটাকার বেশী। যদি এমন কয়েন আপনার কাছে থাকে তাহলে আপনি যতখুশি টাকা চাইতে পারেন। আপনি রাতারাতি হয়ে যেতে পারেন কয়েকশো কটি টাকার মালিক।  আসল সত্য : এমন কিছুই হয়না। এসবই প্রতারণার ফাঁদ। এ ধরণের ফাঁদে পরে আপনি সর্বশান্ত হতেপারেন। আগেথেকেই সাবধান হয়েযান। বিভিন্ন উপায়ে এধরণের চক্র আপনাকে আকৃষ্ট করতে পারে। এধরণের প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে যেমন অনেকেই সর্বশান্ত হয়েছে তেমনি অনেকের জীবন নষ্ট হয়েছে। প্রতারকরা আপনাকে জানাবে এই ধরণের কয়েন চালকে আকৃষ্ট করে। আর এর দাম হয় কয়েকশো কোটি টাকা।  কয়েন সম্পর্কে ধারণা :   এই রামসীতা কয়েনের আসল নাম "রামদরবার" টাকা। এটা আসলে কোনো টাকা

রন জেরেমি পর্নগ্রাফিতে গিনিস্ বুকে নাম।

ছবি
  প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নির্মিত ছবির এক বিখ্যাত তারকার নাম "রোনাল্ড জেরেমি"।জন্ম ১২ই মার্চ ১৯৫৩ সালে।  রোনাল্ড জেরেমি মধ্যবিত্ত ইহুদি পরিবারে সন্তান ছিলেন । তার বাবা একজন পদার্থবিজ্ঞানী এবং তাঁর মা একজন বই সম্পাদক ছিলেন।তিনি একজন এমেরিকান পর্নোগ্রাফি অভিনেতা।2,000  প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নির্মিত ছবিতে  তিনি  অভিনয় করেছেন।এছাড়াও কম্পিউটার গেম, হলিউডের সিনেমা এবং মিউজিক ভিডিওতেও তাকে বহুবার দেখাগেছে। সবচেয়ে বেশি পর্নোগ্রাফিতে অভিনয় করার জন্য  গিনিস্ বুকে তার নাম নথিভুক্ত করাহয়। পর্নোগ্রাফির জগতে রন জেরেমি খুব বড় একটি নাম। তার আসল নাম রোনাল্ড জেরেমি। তিনি এতটাই বিখ্যাত যে ২০০১ সালে তাকে নিয়ে একটি তথ্যচিত্র তৈরি করা হয় " Porn Star: The Legend of Ron Jeremy"

নতুন প্রতারণা চক্র। সোশ্যাল মিডিয়া করতেপারে আপনার পকেট ফাঁকা।

ছবি
 নাইজেরিয়ার এক প্রতারণা চক্র বেশ সক্রীয় সোশ্যাল মিডিয়া প্রতারণা চক্রে।  ভারত সহ বিভিন্ন  দেশে সক্রীয় এই চক্র। অভিনব এই প্রতারণার ফাঁদে পা বাড়িয়ে অনেকেই সর্বশান্ত হয়েছে। আমরা যারা সোশ্যাল মিডিয়ায় সবসময় ব্যস্ত তাদের এখনি সচেতন হওয়ার দরকার। আপনি সাবধান হউন ,অন্নকে সাবধান করুন।  কীকরে চলে এই প্রতারণা : বিদেশী বা নাইজেরিয়ানরা কিছু ভুয় ফেসবুক আইডি খোলে। পরিচয় দেয় সে আমেরিকা সেনাবাহীর হয়ে সিরীয়াতে একটি মিসনে আছে। তার ফেসফেসবুক আইডি দেখে বোঝার উপায় নেই  সেটি ভুয়। সে আপনার সঙ্গে  বন্ধুত্ব গড়েতুলেছে। দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব।  তার সব ছবিতে আপনি লাইক করেন ,কমেন্ট করেন।  রাতের পর রাত চেটিং এ গল্প করেন। আপনার সঙ্গে ভালো একটা সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। কোথাও কিছু সন্ধের নেয়।  একদিন সে আপনাকে জানালো , সে আপনাকে  একটি দামী গিফ্ট দিতে চায়। গিফটির মূল্য অনেক বেশী। আপনি বেশ খুশী। সে গিফটের ছবি আর কুরিয়ারের রশিদ আপনাকে হোয়াটস্যাপ করে দিয়েছে।  আপনি বেশ খুশী। কিছুদিনের মধ্যেই আপনার দেশের কাস্টম অফিস থেকে আপনার কাছে একটি ফোন আসে। কাস্টম অফিসার জানায় বিদেশ থেকে আপনার একটি পার্শেল এসেছে। আপনি শুনেই আনন্দিত। কিন্তু কাস্টম

এক ফোনে আপনি যেতেপারেন জেলে ! সাবধান

ছবি
 হুট্ করে আপনার কাছে ফোন এলো বেংক থেকে বা আয়কর বিভাগ থেকে বা আধার কার্ড অফিস থেকে। জানতে চাইলো আপনার আদার কার্ড প্যান কার্ডের সঙ্গে লিংক আছেকিনা। আপনি হয়তো জানালেন আপনার প্যেনকার্ড এর সঙ্গে আধার কার্ড যুক্ত আছে। তারা জানালো তাদের কাছে কোনো রেকর্ড নেই। আপনি অবাক। আপনি আপনার সমস্ত কিছু দিয়ে দিলেন। কোথাও কিছু নেয় , কোনো সমস্যা নেয়।  বেসকিছুদিন কেটেগেলো আপনিও সব ভুলে গেছেন।  কিন্তু অনেকদিন পর দেখলেন আপনার বাড়িতে পুলিশ। কি হয়েছে ? না আপনার বেংক আকাউন্টে প্রচুর টাকা ঢুকেছে। আপনি দেখলেন এমন আকাউন্ট আপনি কখনোই খোলেননি। কোথাথেকে কি হলো ? আপনার নামে অনলাইনে কেউ বেংক একাউন্ট খুলে রীতিমত চোরাই টাকার বেশ মোটা অংকের টাকা লেনদেন হয়েছে। আপনার একটি মাত্র ভুলে আপনার হয়তো জেল হতে পারে।  কি করণীয় : হুটকরে আসা ফোনে আপনার কোনো তথ্য দেবেননা। যেটা করণীয় সেটা হলো , আপনার যদি এমন কোনো ফোন আসে তাহলে আপনি আপনার তথ্য ফোনে নাদিয়ে জানিয়ে দিন আপনি সংশিলিস্ট অফিসে গিয়ে আপনার তথ্য জমা দেবেন। তারা আপনাকে ভয় দেখালেও আপনি আপনার সিদ্ধান্তে অনড় থাকুন।  সতর্ক থাকুন ,সতর্ক হউন , সকলকে সতর্ক করুন। 

সত্যম স্ক্যাম (Satyam Scam)!

ছবি
  আজ আমরা জানবো সত্যম স্ক্যাম সম্পর্কে। আমরা কমবেশি সকলেই শুনেছি  সত্যম স্ক্যাম (Satyam Scam) সম্পর্কে। এই সত্যম স্ক্যাম (Satyam Scam) সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানবো আজ। সত্যম স্ক্যাম (Satyam Scam) ভারতীয় স্ক্যাম জগতের একটি কালো দাগ। সত্যম ভারতের চতুর্থ বড়ো IT কোম্পনী ছিল।পাশাপাশি সত্যম কোম্পানিকে অনেক পুরুস্কারে অলংকৃত করা হয়েছিল। কিন্তু কিভাবে ডুবেগেল কোম্পানী ? কিভাবেই বা হলো এতবড়ো স্ক্যাম ? ১৯৮৭, বি.রামালিঙ্গম রাজু তার ভাই (শ্যালক)কে  নিয়ে হায়দ্রাবাদে  সত্যম কম্পিউটার নামের একটি  IT কম্পানী শুরুকরে।  সত্যম IT কোম্পনী শুরু করার আগে বি.রামালিঙ্গম রাজু  কটন মিলের ব্যবসা করতেন। ১৯৯১-১৯৯২ পর্যন্ত সত্যম কম্পিউটার  কোম্পানি  BSE তে লিস্টেড হয়ে যায় , আর ২০০১ এ নিউইয়র্ক ইস্টক এক্সচেঞ্জে লিস্টেড হয়ে যায়। সে সময় ভারতের দ্রুত উন্নতির শিকড়ে পৌঁছানো কোম্পানি গুলির মধ্যে সত্যম কম্পিউটার একটি। আর এজন্য সত্যম কম্পিউটার  কোম্পানী আর বি.রামালিঙ্গম রাজুকে অনেক পুরুস্কারে সম্মানিত করাহয়। সত্যম কোম্পানির উন্নতি  খুবই দ্রুত হচ্ছিল । কিন্তু সেই সময় রিয়েলষ্টেট ব্যবসার অগ্রগতিও ছিল  খুবই  ভালো । আর এই  রিয়েলষ্টেট

PETROL SCAM (পেট্রল পাম্প ফ্রড )

ছবি
আমাদের চারিপাশে ঘিরে আছে বেইমান লোক। একটু সাবধান হন। পেট্রল পাম্পেও একই অবস্থা ,নজর হাটি  তো দুর্ঘটনা ঘাঁটি র মতন অবস্থা। দরকার একটু সাবধান হয়া আর সতর্ক থাকার। তানাহলেই আপনার ইনকামের পয়সা হারামে খেয়ে যাবে অন্ন কেউ। পেট্রল পাম্প এর  এই বেইমানি সারা ভারত জুড়ে চালু আছে যা নিয়ে আমরা কেউ কিছু বলিনা বা আমরা হয়তো বেশির ভাগ মানুষ জানিইনা কি ভাবে পেট্রল পাম্প গুলি আমাদের পেট্রল চুরি করে চলেছে। আজ আমরা এমনি সব চুরির উপায় জানবো যা আমাদের সঙ্গে প্ৰতিদিন  ঘটে চলেছে  আমাদেরই নাকের ডগায়।  01: "0" মিটার ফ্রড : আপনি প্রেটোল পাম্পে প্রেটোল ভরতে গেলেন। আপনি জানালেন যে আপনার ৫০০ টাকার প্রেটোল চাই। প্রেটোল পাম্পের কর্মচারী তার মিটার "০" নাকরেই পাইপ গুজেদিল আপনার গাড়ির টেংকে। এবার সে মিটার চালু করে আপনাকে জানালো দেখুন "০" মিটার। আপনি ভাবলেন ০ থেকেই শুরু হলো। কিন্তু না ,এখানে একটু দাঁড়ান।  একটু ভাবুন।  আপনার গাড়ির টেংকে পাইপ গোঁজার আগে কেনো সে "০" দেখলোনা ? এখানেই চুরি হয়ে যাচ্ছে আপনার তেল। আপনি নেয্য টাকার তেল পেলেননা। সতর্ক হউন ,প্রতিবাদ গড়েতুলুন। এই বিখ্যাত উপায়ে প্

KYC এরনামে প্রতারণার ফাঁদ। সাবধান !

ছবি
  আমরা সকলেই অল্পবিস্তর প্রতারণা থেকে বাঁচতে সতর্ক ,তা সত্যেও প্রতারকদের নতুন নতুন ফন্দির কাছে আমরা হেরে যাই।এরকমই এক নতুন প্রতারণা ফেঁদে বসেছে প্রতারকরা। KYC এরনামে প্রতারণার ফাঁদ।কখনো ব্যাঙ্কের KYC বা কখনো পেটিয়েম এর KYC বা আধার কার্ডের KYC নামে চলছে প্রতারণা।  কেমন ভাবে চলছে KYC প্রতারণা ? আপনার ব্যস্ত সময়ে আপনার কাছে একটি ফোন এলো আপনার আধারকার্ড বা পেটিয়েমেরে  KYC  করতে হবে।আপনি ভাবলেন এটাতো ভালোই ,শুধুতো ভেরিফিকেশান করতে হবে এতে কিবা আসেযায়। আপনি জানতে চাইলেন এর জন্য কি করতে হবে ?, তারা জানালো একটি app এর লিংক পাঠাচ্ছি আপনি ডাউনলোড করেনিন আর OTP টা বলুন। আপনি দেখলেন এখানে কোথাও ব্যাংকের কিছুনেই তাই দিয়ে দিলেন। তার কিছুক্ষন পরেই দেখলেন আপনার ব্যাঙ্ক একাউন্ট থেকে কয়েক দফায় টাকা কেটে গেছে। আপনার মাথায় হাত। আপনি পুলিশকে জানাবেন ,খেলেন কিছু বকা। আপনি কেন App ডাউনলোড  করলেন? বাঁচতে কি করণীয় ? একটা কথা মাথায় রাখবেন যে বেপারেই KYC করতে হবে সেই ডিপার্মেন্টে গিয়েই KYC বা ভেরিফিকেশন করানো উচিত। আর মোবাইলে কারো কথামতো কোনো App ডাউনলোড করবেননা । মোবাইলে আসা OTP কাউকে জানাবেননা। কোন কোন OTP জান

৫ টি নোংরা ও দূষিত সমুদ্র

ছবি
 সমুদ্র সৈকত বলতেই আমাদের মাথায় আসে সুন্দর আপুর প্রাকৃতিক পরিবেশ। শুধ বাতাস ,মনোরম দৃশ্য আর পরিষ্কার সমুদ্রের জল। কিন্তু আজ আমরা জানবো এমন সব সমুদ্র  সম্পর্কে যা খুবই নোংরা ও পরিবেশকে দুষিত করছে। আর এটা বলার অপেক্ষা রাখেন যে এই দূষণ মানুষের সৃষ্টি। চলুন জেনেনিই পৃথিবীর সবচেয়ে নোংরা ও দূষিত সমুদ্রের  সম্পর্কে।  ১, Gulf of Mexico  (গল্ফ অফ মেকসিস্কো) :  এটি আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো এবং কিউবার নদীগুলি সর্বদা বিষাক্ত কৃষি সার এবং নিকাশী নালা বহন করে মেক্সিকো উপসাগরে এনে ফেলে  । সমুদ্রের উপরে তেল ছড়িয়ে পড়ে, ড্রিলস রিগগুলিতে বিস্ফোরণ এবং ডুবে যাওয়া ট্যাঙ্কার মেক্সিকো উপসাগরকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে ও দূষিত করে তোলে। যার প্রভাব গল্ফ অফ মেকসিস্কো সমুদ্রকে  নোংরা আর দূষিত করে তুলেছে।  2. Black Sea (ব্ল্যাক সি) :   ইউরোপীয় দেশগুলির কারণে এই ব্ল্যাক সি দূষিত হয়ে পড়ছে।  তেল এবং পেট্রোলিয়াম পণ্য দিয়ে সমুদ্র দূষিত হচ্ছে। অনেক ইউরোপীয় দেশ সরাসরি বা নদীগুলির মধ্য দিয়ে বর্জ্য জলকে ব্ল্যাক সি  সাগরে ফেলে দেয়। যার ফল স্বরূপ ব্ল্যাক সি আজ একটি নোংরা ও দূষিত সমুদ্র সৈকতে পরিণত হয়েছে।  3.

ডলার নিয়ে অভিনব প্রতারণা। যা আপনাকে করতে পারে সর্বশান্ত। (video)

ছবি
 প্রতারকরা চক্র আপনার আশপাশে সবসময় আছে। গোয়া গ্যাঙ থেকে জামতারা গ্যাঙ সম্পর্কে আমরা সকলেই কমবেশি জানি ,কিছুটা হলেও সতর্ক আমরা। যদিও এরা অনলাইনে ,SMS করে ,কল করে প্রতারণা চক্র চালিয়ে থাকে। কিন্তু যারা সরাসরি আপনার সামনে দাঁড়িয়ে প্রতারণা করে তাদের থেকে বাঁচবেন কিকরে ? হ্যাঁ সতর্ক হতে হবে। জানতে হবে কি কি উপায়ে আপনাকে প্রতারকরা ঠকাতে পারে। আজ তেমনি একটি  ডলার নিয়ে  অভিনব প্রতারণা সম্পর্কে জানাবো। নিচে তেমনি একটি ভিডিও দেওয়া হলো ,কি ভাবে এই প্রতারণা চালালো হয়।                           হতাটি এক ভদ্রলোক একটি US ডলার নিয়ে  আপনাকে এসে জানালেন যে এক গরীব ব্যক্তি অনেক ডলার কুঁড়িয়ে পেয়েছে সে কি করবে বুঝতে পারছেনা। আপনাকে সে ডলারটি দেখলো। আপনি দেখলেন সব ঠিক আছে। সত্যিকারের ডলার। তুমি লোভে পরে গেলে। তুমি লোকটাকে ডেকে পাঠালে। আপনি দেখলেন লোকটি গামছায় মোটা করে বাঁধা কিছু। সে বললে এ সবই ডলার। আপনার চক্ষু চোরকে গাছ। এতো অনেক ডলার। আপনি দেখতে চাইলেন। সে ওই বান্ডিল থেকে ৮ থেকে ১০ টি ডলার বারকরে দেখালেন। এবার আপনার বিশ্বাস আরো দৃঢ় হয়ে গেছে। এর মধ্যে কম করে দুকোটি টাকা মূল্যের ডলার আছে। সে জানালো আমি গরীব

আলকুশী চমকে দেওয়ার মতন একটি গাছ

ছবি
আলকুশী চমকে দেওয়ার মতন একটি গাছ।  যারা আলকুশী গাছ চেনেন তারাই জানেন এর চমক। সুদু মানুষ কেন বোনের বাদর থেকে তামাম প্রাণী এগাছের ফল দেখলেই উল্টদিকে দৌড় মারে। কারণ এ গাছের ফল বিছুটি পাতার থেকেও বেশি জ্বলন সৃষ্টি করি। আলকুশি গাছের ফলের গায়ে লেগেথাকে অসংখ রোঁয়া। আর এই  রোঁয়া যদি কোনো ভাবে শরীরের সংস্পর্শে এলে শরীরে জ্বালা ধরিয়ে প্রচন্ড চুলকানির সৃষ্টি করে। এর আর একটি নাম "কপিকচ্ছ"।  কিকরে চিনবেন এই গাছ ? লতানো বা সীম জাতীয় এই গাছ। পাহাড় অঞ্চলে জঙ্গলে দেখতে পাওয়া যায়।সারা ভারতেই এইগাছ পাওয়া যায়। সাধারণত স্যাঁতসেঁতে ঝোপঝাড়ে আলকুশী গাছ দেখা যায়।  লতা রোমযুক্ত পাতা। তিনটি কোটর পাতার গুচ্ছ হয়। এর ফুল বেগুনি রঙের হয়। তেতুলের মতন এর ফল হয়। ফলের গা রোমযুক্ত হয়। ফলের বীজ বাঁদর ,হনুমানের খুবই প্রিয় খাবার। এক মাত্র ফল ফেটে বীজগুলি নিচে পড়লেই সেগুলি খওয়া সম্ভব। এই গাছ নিজের আত্ম রক্ষার জন্য এমন রোমের বিকাশ ঘটিয়েছে। তাই এই গাছের আরেক নাম "আত্ম গুপ্তা"।    আলকুশী গাছের ঔষধি গুন্ : আলকুশী গাছের সব অংশই কোনও না কোনও রজার ঔষধ হিসাবে ব্যবহার হয়। এর বীজ দুধে সেদ্ধ করে খেলে ক্ষীণ সুক্রুরোগে

COVID-19 থেকে বাঁচতে কিকরবেন।

ছবি
যে ভাবে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে তা থেকে বাঁচতে আমরা লোকডাউনতো মানছি ,মাস্কতো পড়ছি।এগুলিকে যথেষ্ট ? না। ঘরে আরো কিছু ব্যবস্থা করে রাখতে হবে যেমন  - * প্যারাসিটামল (Paracetamol) ঘরে জমিয়ে রাখুন।   * বেটাডাইন (Betadine) বা মাউথ ওয়াস দিয়ে দিনে তিনবার গার্গেল করুন।  * B complex ওষুধের ব্যবস্থা করে রাখতে হবে।  * নিয়মিত নরমাল জলের ইস্টিম নাক ও মুখ দিয়ে নিতে হবে।  * যদি শ্বাস কোষ্ঠের রোগ থাকে অক্সি মিটার ও অক্সিজেন এর সিলিন্ডারের ব্যবস্থা করে রাখতে হবে।   * মোবাইলে আরোগ্য সেতু (arogya Setu app) ডাউনলোড করে রাখুন।  * নিয়মিত শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার ব্যাম করুন ।  * ভিটামিন C ও D3 বেশি করে খেতে হবে।    ** করোনা আমাদের নাকে ও গলায় প্রথম বাসা বাধে। কোরোনাকে নাক ও গলাতেই মেরেফেলা যায়। নিয়মিত ইস্টিম ও ইনহেলারের ব্যবহারের ফলে।  ** শরীরের ইমিউন পাওয়ার বাড়াতে হবে। ভিটামিনC আছে এমন খাবার বেশি করে খেতে হবে।ব্যাম করতে হবে।   ** গলা ব্যথা অনুভব করলে ঘন ঘন গরম জল খাবেন , অথবা প্যারাসিটামল খেতে হবে। ভিটামিনC , Bকম্পেলেক্স খেতে হবে।  ** কাশি ,জ্বর,শ্বাস কষ্ট হলে  ভিটামিনC , Bকম্পেলেক্স, প্যারাসিটামল খেতে হবে।অক্স

Blogging কি ? Blogging করে কি ভাবে ইনকাম করবেন ?

ছবি
পৃথিবী ক্রমাগত বদলে চলেছে ,বদলে যাচ্ছে কাজের বাজার ,কাজের ধরণ ,কাজ করার পদ্ধতি,ইনকামের রাস্তা। যাদের লেখার শখ আছে তারা  Blogging  করেও  টাকা ইনকাম করতে পারে।  একবার আপনি  ভালো ব্লগার হয়েগেলে ঘরে শুয়ে শুয়েও আপনি ইনকাম করতে পারবেন। হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন Blogging একটি ভালো Passive ইনকামের রাস্তা। আজ আমরা শিখবো কিভাবে আমরা Blogging শুরু করতে পারি।  কিছু লোক ভিডিওর মাধ্যমে কথাবলে ইনকাম করছে যেমন ইউটিউবার ,আর কিছুলোক লিখে ইনকাম Blogger . যখনি আপনি কোনো বিষয়ে লেখেন সেটাকে বলাহয় ব্লগ। আর এই লেখার প্রক্রিয়া একে জনসমক্ষে পৌঁছানোর প্রক্রিয়া, এ থেকে ইনকামের প্রক্রিয়া কে বলে Blogging. অনেকেই ভাবে Blogging শুধুমাত্র হবি ,কেরিয়ার নয়। কিন্তু আজ এমন অনেকেই আছেন যারা শুধুমাত্র Blogging করে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করছে।   আজ আমরা এক এক করে Blogging এর শুরু থেকে শেষ জানবো   যখনি কারোমাথায় আসে সে Blogging করবে সঙ্গে সঙ্গে সে লেখতে শুরু করেদেয়। আজ মোবাইল নিয়ে তো কাল বাইক নিয়ে পরশু টুরিজম নিয়ে। এখানেই শুরুতে ভুল করে অনেকেই। এতে গ্রো-করার সুযোগ কমেযায়। এতে কেরিয়ার আর গড়েতোলা যায়না। সুদু শখ হিসাবে রয়েযায়। তো যদি আপনি

হাজব্যান্ড বা ওয়াইফ বিয়ের এতো বছর পরেও অন্য নারী/পুরুষ দেখলেই ছোঁক ছোঁক করেন ? জানুন।

ছবি
( সংগৃহিত )এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে পাওয়া যাবে আমাদে DNA তে । এর উত্তর পেতে হলে আমাদের একটু পেছনে ফিরতে হবে। বেশি পেছনে না। মাত্র ৩০ হাজার বছর আগে। যখন আমরা শিকার আর ফলমূল সংগ্রহ করে বেঁচে ছিলাম। আমাদের সেই আদিপুরুষদের মনস্তত্ত্ব ঘাঁটলেই আমাদের আজকের মনস্তত্ত্বের কিছুটা আঁচ পাওয়া যাবে। এর মূলেও আছে আমাদের পূর্বপুরুষদের মনস্তত্ত্ব ,সমাজ ব্যবস্থা । মনে করা হয়, সেসময়কার সমাজে কোন ব্যক্তিগত সম্পদের কোন ধারণা ছিল না। ব্যক্তিগত সম্পদ ছিল না বলে একগামী কোন রিলেশনেরও প্রয়োজন দেখা দেয়নি। তবুও , মানুষ কিন্তু একগামী রিলেশনে আবদ্ধ হয় এবং টিকিয়ে রাখে তার সন্তানদের কথা ভেবে, নিজেদের কথা ভেবে না। আমার সন্তান যেহেতু আমার সম্পদ পাচ্ছে না, কাজেই আমার তো একগামী  রিলেশনে থাকারও প্রয়োজন নাই—ব্যাপারটা অনেকটা এই রকম। তো নারী-পুরুষ তাদের সন্তান-সন্ততি নিয়ে একটা ছোটখাটো দল আকারে থাকতো। এক নারী যতো খুশি পুরুষের সাথে সুসম্পর্ক তৈরি করতে পারতো। ‘ফাদারহুড’ বলে কোন ধারণা তখনো চালু হয়নি। পুরুষ ছিল নারীদের কাছে এক রকমের সেক্স টয়। প্রকৃতি সন্তান চায়। সেই সন্তান উৎপাদনের জন্য নারী সেই সময় পুরুষকে জাস্ট ব্যবহার করতো।

অ্যান্ড্রয়েড 11 নতুন ভার্সনে নতুন কী আছে। জেনেনিন।

ছবি
অ্যান্ড্রয়েড প্রতিবার নতুন নতুন ভার্সনকে সুন্দর সুন্দর মিষ্টি মিষ্টি নামে বাজারে এনেথাকে যেমন অ্যান্ড্রয়েড ললিপপ , পাই ইত্যাদি। ১০ জুন অ্যান্ড্রয়েড রিলিজ করল অ্যান্ড্রয়েড-১১ আর তার সঙ্গে নিয়ে এলো নতুন নতুন ফিচার।হয়ত অ্যান্ড্রয়েড-১১ ও পাবে সুন্দর একটি মিষ্টির নাম। চলুন দেখেনি কী  কী  সুবিধা দিচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড-১১, অ্যান্ড্রয়েড-১০ থেকে অ্যান্ড্রয়েড-১১ এর মধ্যে খুববেশি পার্থ্যক না থাকলেও আছে কিছু ইউনিক পার্থ্যক। যেমন - ডার্ক মোড  :- অ্যান্ড্রয়েড-১১ এ আপনি পাচ্ছেন ডার্ক মোড ব্যবহারের সুবিধা ,শুধু তাইনা আপনি ডার্কমোডকে শিডিউল করতে পারবেন। যদি আপনি মনে করেন রাত ৮ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত ডার্ক মোড ব্যবহার করতে চান। তা আপনি নিজের মতন করে শিডিউল করতে পারবেন। এটা সুন্দর একটা সুবিধা।  বাবেল নোটিফিকেশান :- ফেসবুকে যেমন আমরা বাবেল নোটিফিকেশান দেখতে পেতাম এবার  অ্যান্ড্রয়েড-১১ এ বই ডিফল্ড  বাবেল নোটিফিকেশান পেয়ে যাবেন।  স্ক্রিন রেকর্ড :- অনেকে দিন ধরেই অ্যান্ড্রয়েড-এ স্ক্রিন রেকর্ড আসবে বলে ধোঁয়াশা ছিল ,এবার অ্যান্ড্রয়েড-১১ নিয়ে আসছে স্ক্রিন রেকর্ড আফসন। যা আমাদের অনেক কাজের।  মিউজিক কন

নাগাল্যান্ডে কুকুরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ !

ছবি
আমাদের কৌতূহলী মনে ছোট বলা থেকেই জেনে এসেছি ভারতের একটি রাজ্য নাগাল্যান্ডে কুকুরের মাংস ও কুকুরের বমি খাওয়ার রীতি আছে। কিন্তু এবার এই রীতিতে ছেদ পড়েছে। কারণ নাগালেন্ড সরকার কুকুর জবাই, কুকুরের মাংস আমদানি, বিক্রি বা ব্যবসা নিষিদ্ধ করেছে।  পৃথিবীর গুটি কয়েক দেশে কুকুরের মাংস খোয়ার রীতি আছে যেমন কোরিয়া , চীন , থাইল্যান্ডে। আর ভারতের কয়েকটি রাজ্যে কুকুরের মাংস খোয়ার রীতি ছিল যেমন মিজোরাম ,নাগালেন্ড। মিজোরামে আগেই কুকুরের মাংস বন্ধ করা হলেও এবার নাগাল্যান্ডে কুকুরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ হলো। তাদের খাদ্য রীতির এই পরিবর্তন খুব সহজ ছিলনা।  দীর্ঘ দিন ধরেই অনলাইনে আমরা একটি ছবি দেখে খুব দুঃখ্য পেতাম ,খাঁচায় বন্দি ঠাসা হাসি করে এক পাল কুকুরকে ব্যবসার কারণে বাজারে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কুকুর গুলিকে লাঠিদিয়ে পিটিয়ে পিটিয়ে মারা হয়। তারপর তার মাংস বিক্রি হয় বাজারে। পশু প্রেমীরা দীর্ঘদিন ধরে এর বিরুদ্ধেআন্দোলন চালাচ্ছিল। নাগাল্যান্ডে বছরে ৩০ হাজারের বেশি  কুকুরের মাংস  খাওয়া হতো ।মিজরামের পর নাগালেন্ড সরকার কুকুরের মাংস নিষিদ্ধ করায়  পশুপ্রেমীরা উচ্ছাসিত। 

টিক টক ও ৫৯টি চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করলো ভারত সরকার।

ছবি
সারাবিশ্ব ধরেই নিয়েছে করোনা ভাইরাসের  জন্মদাতা চিন দেশ। তার উপর ভারতের সীমানা জবর দখল করে ভারতের রোষে পড়েছে চিন। সারা দেশজুড়ে অনেক দিন ধরে কথা উঠছিল চিনা দ্রব্য বর্জন করার কথা। রাতের অন্ধকারে তারকাটা দেওয়া লাঠির বারি মেরে ২০ জন ভারতীয় জবান কে হত্যা করার ঘটনা চিনা দ্রব্য বর্জনকে আন্দলনে পরিণত করেছিল। জাগায় জাগায় চিনা দ্রব্য পুড়িয়ে দেওয়া , দোকানদারদের চিনা দ্রব্য না বিকিরির সাপোত নেওয়া সরকারকে বুঝিয়ে দিয়েছিল ,ভারতীয়রা চিনের উপর কতটা রেগে আছে। এবার অফিসিয়ালি কেন্দ্র সরকার ভারত থেকে চিনা মোবাইল অ্যাপের ব্যবহার বন্ধ করার কথা জানিয়ে দিল।   কেন্দ্র সরকারের রিপোর্ট অনুসারে  টিকটক, ইউসি ব্রাউজার–সহ মোট ৫৯টি অ্যাপ ভারত থেকে  ব্লক করা হল। চিনের একাধিক জনপ্রিয় এবং বহুল প্রচলিত অ্যাপ ভারতের বাজার থেকে কোটি কোটি টাকা তার নিজের দেশে নিয়ে যাচ্ছিল এতদিন।,এবং তার সঙ্গে যাচ্ছিল ওই কোটি কোটি ভারতীয়দের গোপনীয় তথ্য। তাই ভারতীয়দের  সাইবার সুরক্ষা ও সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার জন্য  কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক থেকে এই জরুরি পদক্ষেপটি নেওয়া হয়েছে। TikTok, UC Browser, Helo,Shareit, Likee, WeChat, Shein, Likee

রেল স্টেশনের নাম হলুদের ওপরে কালো অক্ষরে লেখা হয় কেন? জেনেনিন।

ছবি
ভারতের রেল স্টেশন গুলির নাম বড়ো একটি ঢালাই বেনারে হলুদ রঙের উপর কালো রং দিয়ে লেখা থাকে। কিন্তু কেন এই হলুদ আর কালো রঙের ব্যবহার তা আমরা অনেকেই জানিনা। হলুদ রঙ অতি উজ্জ্বল ,তাই  এই রং অনেক দূর থেকে ভালো করে দেখা যায়।আর অন্ন অন্ন রঙের সাথে এই রং সহজে মিশে যায়না।  এই হলুদ রঙের উপর কালো রং সহজেই ফুটে ওঠে। হলুদ রঙের উপর কালো মোটা অক্ষর মিশে যায়না ফলে বহুদূর  থেকে , এক নজরেই রং দুটির পার্থ্যক্য আমাদের মস্তিক করতে সক্ষম।  আমরা যখন ট্রেনে দূরে যাত্রা করি তখন ট্রেন সব ইস্টিশনে দাড়ায়না বা খুব সীমিত সময়ের জন্য দাঁড়ায়। আমরা সাধারণত একটি ইস্টিশনের নাম দেখে পরের এস্টেশনটির নাম মনে করতে পারি। তাই এমন দুটি রং ইস্টিশনের নাম লেখার জন্য বাছাই করা হয়েছে যা আমরা সহজেই চিনতে পারি। হলুদ রঙের উপরে কালো অক্ষরের মোটা লেখা কয়েক সেকেন্ডের দেখায় আমাদের মস্তিস্ক পড়তে সক্ষম হয়। তাই ভারতের রেল ইস্টিশন গুলির নাম হলুদ আর কালো রঙে লেখা হয়।  

পতঞ্জলির করোনা ওষুধ ,করনীল।

ছবি
পতঞ্জলি আয়ুর্বেদের চিফ লোকগুরু বাবা রামদেব সোমবার ১২ টার সময় কনফারেন্স করে জানান করোনা থেকে বাঁচতে  'Coronil' ও  'Swasari' নামক ওষুধ  এনেছে। যা পতঞ্জলি রিসার্চ ইনস্টিটিউটে তৈরী করা হয়েছে।  বাবা রামদেব জানিয়েছে ঐ ওষুধে করোনা আক্রান্ত রুগী সেরে উঠছে। বাবা রামদেব জানিয়েছে আউস মন্ত্রকে জানিয়েই তিনি করোনা ওষুধটি লঞ্চ করেছেন।  কিন্তু ভারত সরকারের আউশ মন্ত্রক পতঞ্জলির এই ওষুধকে আটকে দিয়েছে, এবং পতঞ্জলি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের কাছে এই ওষুধের রিসার্চ পেপারও চেয়ে পাঠিয়েছে। আউশ মন্ত্রকে এই ওষুধের বৈজ্ঞানিক ভাবে পরীক্ষিত কোন প্রমান পতঞ্জলির তরফ থেকে আউস মন্ত্রকে দেওয়া বা জানানো  হয়নি।  পতঞ্জলি তরফ থেকে বালকৃষ্ণ  জানিয়েছে ,randomised placebo controlled clinical trials এর যত স্টান্ডার পেরামিটার আছে তার সব ১০০% পুরন করা হয়েছে। এর সমস্ত রিপোর্ট আমরা আউস মন্ত্রণালয়কে দিয়েদিয়েছি।  এখন দেখার বিষয় এইযে , সরকারের তরফ থেকে পতঞ্জলির কোরোনার ওষুধ ব্যবহারে ছাড়পত্র পোয়া যাবে কিনা।  কিন্তু একটা কথা সবাইকে মনে রাখতে হবে, কোরোনার কোনো ওষুধ নেওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। 

সাবধান , চিন চালাচ্ছে সাইবার হ্যাকিং

ছবি
 আপনিকি  চীনা অ্যাপ ব্যবহার করেন ? বা আপনার মোবাইলে একাধিক চীন অ্যাপ এখনো আছে ? আপনার সামনে বিপদ ,  কভিডি -১৯ নয় ,আপনাকে আক্রমণ করতে পারে  ‘ফিশিং ক্যাম্পেনিং’ সাইবার হ্যাকিং। যেটা এখন সবচাইতে চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই কোভিড এর হাতধরে কিভাবে  সাইবার হ্যাকিংহতে পারে সেবিষয়ে ইন্ডিয়ান কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম সতর্কবার্তা জারি করেছে। জানাচ্ছে ২১ জুন থেকে চিন শুরু করতে পারে সাইবার হানা। ভারতের বড়ো শহরে গুলিকে টার্গেট করেছে চিনা মদত পুষ্ঠ সাইবার হ্যাকিং সংস্থা। নিশানায় রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার, কর্পোরেট হাউস , মিডিয়া ও সাধারণ মানুষ। চীনা সেনার মদতে পুষ্ট ‘গথিক পান্ডা’ এবং ‘স্টোন পান্ড' দুটি সংস্থা এর আগেও বিশ্বজুড়ে হ্যাকিং চালিয়ে ছিল।  কোভিড এর হাতধরে কিভাবে  সাইবার হ্যাকিংহতে পারে ? আপনি যখনি কোনো অ্যাপ ডাউনলোড করেন বা যখন করেছিলেন তখন আপনার ই মেইল আই ডি দিতে হয় বা দিয়ে ছিলেন। আর সেই মেইল আই ডি তে আস্তে পারে কোভিড - ১৯ থেকে সুরক্ষিত হওয়ার জন্য মেইল। সেখানে আপনাকে জিজ্ঞাসা করা হবে ,আপনি কেমন আছেন ?, কোনো রোগ আছে  কিনা ? এরকম এক ঝাঁক প্রশ্ন। যা আপনার বিশ্বাসকে জয় করতে সক্ষম হবে

দেখেনিন কোন মোবাইল কোন দেশের।

ছবি
পূর্ব - লাদাখের ভারতীয় ভূখণ্ডে চিনা সেনার অনুপ্রবেশের ঘটনা যে ভাবে ভারত বাসীকে আঘাত করেছে তা পূর্বে কখনোই দেখা যায়নি। চিনের প্রতি ভারত বাসীর ক্ষোভ এতখানি বেড়ে গেছে যে , চিনা পণ্য বয়কটের হিড়িক পরে গেছে। জাগায় জাগায় জ্বালানো হচ্ছে  চিনা পণ্য। এরকম একটা পরিস্থিতিতে অনেকেই ভাবতে বসেছে তার হাতের সাধের ফোনটা চায়না নাকি অন্য দেশের। আবার অনেকে নতুন ফোন কিনতে গিয়ে বুঝতেই পারছেনা চাইনা ছাড়া কি ফোন কিনবো। এখানে হাদিস দিলাম। কোন দেশের কোন ফোন ভারতের বাজারে পাওয়া যায়। নিচে দেওয়া চিনের vivo এবং oppo বাজার কাঁপিয়ে রেখেছিল এতদিন ,এছাড়া আরো অনেক কম্পানি ভারতীয় বাজারে সস্তার ফোন এনে বিপুল পরিমানের লাভ ঘরে তুলছে।  ভারতীয় কোম্পানির প্রচুর ফোন বাজারে আছে। এখানে কিছু লিস্ট দিলাম।  ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানান। কোনো পরামর্শ থাকলে জানান। 

আর্সেনিক অ্যালবাম 30 (arsenic album 30) করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ সুরক্ষা দেবে।

ছবি
যখন করোনা থেকে আগেভাগে মুক্তি পেতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে সম্পূর্ণ পৃথিবী ,ভ্যাক্সিনের অপেক্ষায় হা করে বসে আছি সবাই। তখন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক দাবি করছে  আর্সেনিক অ্যালবাম 30 (arsenic album 30) ভাইরাসের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ সুরক্ষা দেবে।হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা  বহুল প্রচলিত না হলেও হোমিওপ্যাথি ওষুধ "আর্সেনিক অ্যালবাম 30"র উপর ভরসা রাখছেন অনেকেই।   এখন অনেকেই "আর্সেনিক অ্যালবাম 30" ওষুধটি ব্যবহার করছেন।  ICMR ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল  রিসার্চ দ্বারা অনুমোদিত , করোনার থেকে বাঁচতে হোমিওপ্যাথি যে ওষুধটি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে তাহলো "আর্সেনিক অ্যালবাম 30" (arsenic album 30) । কেন্দ্রীয় আউস মন্ত্রক এটি সাজেস্ট করেছিলেন  অনেক দিন আগেই।এখন অনেক পৌরসভা থেকে এলাকা বাসীকে ফ্রীতে দেওয়া হচ্ছে "আর্সেনিক অ্যালবাম 30 "।  হোমিওপ্যাথিতে একটি ওষুধ অনেক রোগ সারাতে সক্ষম । "আর্সেনিক অ্যালবাম 30"  অষুধটিও অনেক রোগের জন্য ব্যবহার হয়,যেমন  ওষুধটি ফাঙ্গাল ইনফেকশন ,এলার্জি ,ডিপ্রেশান ইত্যাদি রোগে ব্যবহার করা হয়।বাজারে  বিভিন্ন কোম্পানির "আর্সেনিক অ্যালবাম 30"

N 95 মাস্ক কি ? এর ব্যবহার জানুন।

ছবি
আপনারা হয়ত অনেকেই শুনেছেন ডাক্তার বাবুরা অনেকদিন আগে বলেছিলেন ,মাস্ক সবার পড়ার দরকার নেই । শুধুমাত্র যাদের কাশি ,সর্দি আছে তাদের মাস্ক পড়া বিশেষ প্রয়জন। কিছু দিন আগে ডাক্তার আর সরকার মত বদলিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন সবাইকে মাস্ক পড়া উচিৎ।কিন্তু N 95 মাস্ক পড়তে বলেনি। কারণ N 95 মাস্ক ডাক্তার ,নার্স এদের পড়া দরকারি। যারা করোনা রুগীর আশপাশে কাজ করছে তাদের N 95 মাস্ক পড়া বিশেষ প্রয়োজন । কিন্তু সাধারণ যে সার্জিক্যাল মাস্ক বা পলিউসন মাস্ক আমরা পড়ছি সেটা কি করোনা সংক্রমণ  থেকে আমাদের বাঁচাতে পারবে ?  মাস্ক পড়া এখন আমাদের সবার জন্য কম্পালসারী হয়ে গেছে। তাই চারিদিকে যেন মাস্কের মেলা বসেছে। কেউ সার্জিক্যাল মাস্ক তো কেউ পলিউসন মাস্ক পরে ঘুরছে। তারি মাঝে কিছুদিন যাবৎ চারিদিকে শুনা যাচ্ছে N 95 মাস্ক,N 95 মাস্ক।ঢালাও বিকোচ্ছে N 95 মাস্ক, সাধ্যের মধ্যে যারা কিনতে পারছেনা তারা ডুপ্লিকেট N 95 মাস্ক কিনে খুশিতে ঘরে ফিরছে। আজ আমরা জানব N 95 মাস্ক কি ? এর ব্যবহার ? N 95 মাস্ক কেন এত দরকারি ?কিভাবে তৈরী হয়?  এর অরিজিন্যাল দাম কত ? পৃথিবীর প্রথম N 95 মাস্ক  থ্রী এম কম্পানি ১৯৭২ সালে বানিয়েছিল মেল্ট ব্লোয়িং প্রসেসে

ভারতে চালু হতে চলেছে WhatsApp Payment

ছবি
ভারতের বাজারে আগেথেকেই phonepe, googlepay, paytm এর মতন অনলাইন পেমেন্ট app বাজার দখল করে বসেছিল তারই মাঝে আসে amazon pay . এবার সেই মার্কেটে কম্পিটিশান বাড়াতে আসছে WhatsApp Payment app . যদিও ব্রাজিলে চলে এসেছে এই app , ব্রাজিলই পৃথিবীর প্রথম দেশ হোয়াটস্যাপ পেমেন ব্যবহার করি।  এবার ভারতের বাজারে কিছু দিনের মধ্যেই আস্তে চলেছে WhatsApp Payment app . যে ভাবে WhatsApp এ আমরা ছবি, ভিডিও, গান আমরা পাঠিয়ে থাকি ঠিক সেভাবেই খুব সহজে পাঠানো যাবে টাকা। ভারতের ফেসবুক আর হোয়াটস্যাপ এর কাস্টমার বিপুল সংখক ,তাই আশাকরা যায় সহজেই জাগা করে নিতে পারবে WhatsApp payment app .    সংস্থার সিইও মার্ক জুকেরবার্গ এর কোথায়, ছবি ও ভিডিও শেয়ারের মতন টাকা শেয়ারকে সহজ করে তুলবে তারা।তিনি আরো জানানWhatsApp Payment  এর জন্য  Facebook Pay তৈরি করা হচ্ছে, যা Facebook-এর সমস্ত ব্যবহার কারির সবথেকে  সুরক্ষিত এবং নিরাপদ একটি পেমেন্ট ব্যবস্থা হবে। ইতিমধ্যেই ভারতে বেটা টেস্টিংও করে ফেলেছেন সংস্থাটি। সংস্থাটির তরফ থেকে ভারতের বাজার পর্যবেক্ষণের কাজ প্রায় শেষ। আইনি পথ পরিষ্কার হলেই ফিচারটি ভারতে শুরু হয়ে যাবে বলে মনেকরছেন তারা

আমরা কোন কোন চিনা অ্যাপ ব্যবহার করি

ছবি
                           আমরা কোন কোন চিনা  অ্যাপ(App)  ব্যবহার করি মোবাইল আজ আমাদের  সবচাইতে প্রিয় আর জরুরি গ্যাজেট। মোবাইল ছাড়া আমরা এক দিনও চলতে পারিনা। আমাদের পার্সোনাল ফটো ,ভিডিও থেকে ব্যাঙ্ক ,পার্সোনাল ইনফরমেশন সব কিছুই থাকে এই মুঠোয় বন্দি মোবাইলে । সেই মোবাইল সম্পর্কেই আমরা অনেক কিছুই জানিনা। আপনিকি জানেন আপনার মোবাইলে ৯০% চিনা app আপনি ব্যবহার করেন। আমরা অনেকেই জানিনা আমাদের ব্যবহার করা  সবচাইতে দরকারি কোন কোন app চিনা কম্পানির তৈরী করা। আমি আজ আপনাদে এমনি একটি লিস্ট দেবো। আর আপনার অজান্তেই আপনার সকল তথ্য পৌঁছে যাচ্ছে চিনের কাছে। আমরা ভারতীয়রা চিনা কোম্পানি গুলিকে মিলিয়ন মিলিয়ন ইনকাম দিচ্ছি এই অ্যাপ গুলির মধ্যে থেকে। গুগল পেলেতে টপ ১০  অ্যাপ সার্চ করলে সব চিনা অ্যাপ পাবেন। আর এর ব্যবহার করি সবচাইতে বেশি ভারতে। চিনের  এই সব অ্যাপ  চিনের থেকে বেশি ব্যবহার হয় ভারতে। ইউ সি  ব্রাউজার একটি জনপ্রিয় অ্যাপ। আপনি কি কি সার্চ করছেন ,কি কি দেখছেন ,সকল ডেটা জমা আছে তাদের কাছে।  শেয়ার ইট এর মাধ্যমে কি কি ডকুমেন্ট আপনি শেয়ার করছেন তা জমা আছে তাদের কাছে।  এ ছা